সোমাবার রাতে রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে নারী, শিশু সহ ৮জনকে। ঘটনার কথা ভাবতেই শিউরে উঠছেন অনেকেই। ঘটনার পরে এতগুলো ঘণ্টা কেটে গিয়েছে। এখনও থমথমে গোটা গ্রাম। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা একে একে রামপুরহাটের ওই গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সিপিএমের প্রবীন নেতা বিমান বসুও ওই গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মাঝপথেই আটকে দেওয়া হল তাঁকে। এদিন পুলিশ তাঁকে ঘটনাস্থলের কাছে যেতে দেয়নি। এদিকে পুলিশ সিপিএম নেতা বিমান বসুকে জানিয়ে দেন, এখনও তদন্ত প্রক্রিয়া শেষ হয়নি। সেক্ষেত্রে ঘটনাস্থলে যেতে দেওয়া হবে না। এতে তদন্ত প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে পারে। এদিকে এনিয়ে বিমান বসুর সঙ্গে পুলিশের রীতিমতো বচসা বেধে যায়। কিন্তু পুলিশ আধিকারিকরা তাঁকে স্পষ্টতই জানিয়ে দেন, ঘটনাস্থলে কোনওভাবেই যেতে দেওয়া যাবে না।
এদিকে বিমান বসু পুলিশকে জানিয়েছেন, আমরা কোনওভাবে ঘরের ভেতরে ঢুকব না। বাইরে থেকে দেখে চলে যাব। এভাবে আপনারা আমাদের আটকাতে পারেন না। কিন্তু পুলিশ কর্তারা প্রবীন বাম নেতাকে জানিয়ে দেন, এখান থেকেই যা দেখার দেখে চলে যান। ঘটনাস্থলে আমরা যেতে দেব না। এদিকে বিমান বসুকে ঘটনাস্থলে ঢুকতে না দেওয়াকে কেন্দ্র করে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাম নেতৃত্ব।