বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Pujo Tour: ঘুরে আসুন পাহাড়ঘেরা মানঝিং, কালিম্পংয়ের আনকোরা পর্যটনকেন্দ্র

Pujo Tour: ঘুরে আসুন পাহাড়ঘেরা মানঝিং, কালিম্পংয়ের আনকোরা পর্যটনকেন্দ্র

সবুজে সবুজ পাহাড়ি গ্রাম। সংগৃহীত ছবি

গ্রামের রাস্তার ধারে সারি দিয়ে পাইনের গাছ। সেই রাস্তা ধরে হেঁটে যান অনেকটা পথ।পাথরের গায়ে আছড়ে পড়ছে চেল ও ঘিস নদীর জল। কান পেতে শুনুন তাদের কথা। মন ভালো হয়ে যাবে। কিছুদিনের জন্য ভুলে যাবেন শহরের সেই ব্যস্ততাকে।

ঘুরে আসুন মানঝিং। কালিম্পংয়ের পাহাড়ে ঘেরা গ্রাম। পাহাড়ের প্রায় ৩৭০০ ফুট উচ্চতায় ছবির মতো সুন্দর গ্রাম মানঝিং। এবার পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসতেই পারেন সেই স্বপ্নের গ্রামে, সেই মেঘরাজ্যে। কিন্তু এত জায়গা থাকতে কেন মানঝিংয়েই যাবেন?

এই গ্রামে এখনও পর্যটকদের সেভাবে পা পড়েনি। একেবারে আদিম প্রকৃতির হাতছানি। সহজ, সরল পাহাড়ি জীবন।  চেল ও ঘিস নদীর কোলে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম। দুপাশে দিগন্ত বিস্তৃত সবুজ পাহাড়। তার মাঝেই মেঘ ও রোদের খেলা। এখানে ধীরে ধীরে গড়ে উঠতে শুরু করেছে হোম স্টে। শহরের কোলাহল থেকে অনেক দূরে এই পাহাড়ি গ্রাম। নির্জনে যারা একান্তে ছুটি কাটাতে ভালোবাসেন তাঁদের জন্য় একেবারে আদর্শ জায়গা।

এটি কালিম্পং জেলার গরুবাথান ব্লকের মধ্যে পড়ছে। এনজেপি অথবা বাগডোগরা থেকে সহজেই পৌঁছে যেতে পারবেন ওই গ্রামে। সরাসরি গাড়ি যাওয়ার রাস্তা রয়েছে। সবুজ ঘেরা রাস্তা ধরে আসবে আপনাদের গাড়ি। আসার পথে দুপাশে সবুজ পাহাড়ের সারি। তারই কোলে ভেসে বেড়াচ্ছে মেঘের দল। সেসব দেখতে দেখতে এগোতে থাকবে গাড়ি। এরপর ওদলাবাড়ি চৌরাস্তার মোড় থেকে পাহাড়ি পথে উঠতে থাকবেন। প্রায় ২০ কিমি যাওয়ার পরে পৌঁছন যাবে সেই স্বপ্নের গ্রামে।

গ্রামের রাস্তার ধারে সারি দিয়ে পাইনের গাছ। সেই রাস্তা ধরে হেঁটে যান অনেকটা পথ।পাথরের গায়ে আছড়ে পড়ছে চেল ও ঘিস নদীর জল। কান পেতে শুনুন তাদের কথা। মন ভালো হয়ে যাবে। কিছুদিনের জন্য ভুলে যাবেন শহরের সেই ব্যস্ততাকে।

বন্ধ করুন