বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Pujo tour: পুজোয় ইচ্ছেপুরণ করতে চান? চলে যান ইচ্ছেগাঁও, ফুলে ঢাকা পাহাড়ের গ্রাম

Pujo tour: পুজোয় ইচ্ছেপুরণ করতে চান? চলে যান ইচ্ছেগাঁও, ফুলে ঢাকা পাহাড়ের গ্রাম

ইচ্ছেগাঁওতে গিয়ে মনের ইচ্ছে মন খুলে বলতে পারেন। প্রতীকী ছবি 

আর কিচ্ছু নয়। চুপচাপ বসে সামনের দিকে তাকান। জীবনে সত্যিই কি আর কিছু চাওয়ার আছে? তবুও যদি কিছু অপূর্ণ ইচ্ছা থাকে? তবে আবার পাহাড়ে আসুন। মন ভরে দেখুন পাহাড়কে। ইচ্ছেপূরণ হবেই।

এবার পুজোয় ইচ্ছে পূরণ করতে চান? চলে যেতে পারেন ইচ্ছে গাঁও। যেমন মিষ্টি নাম, তেমনি মিষ্টি এই পাহাড়ি গ্রাম। কালিম্পংয়ের একেবারে নিরিবিলি শান্তির গ্রাম। কোলাহল শব্দটা একেবারে বাদ ইচ্ছেগাঁওয়ের অভিধান থেকে। শুধুই শান্তি। সবুজে সবুজ গোটা গ্রাম। আর তার সঙ্গেই মেঘকে বন্ধু করে কাটিয়ে দিন কয়েকটা দিন। আর সঙ্গে যদি প্রিয়জন থাকেন তবে মন খুলে বলে ফেলুন মনের ইচ্ছের কথা। ইচ্ছে পূরণ হবেই।

এই গ্রামের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নানা কাহিনী। ঘুরতে ঘুরতে জেনে নিন কেন এই গ্রামের এমন মিষ্টি নাম।নানা গল্প লুকিয়ে আছে পাহাড়ের বাঁকে। তুলে নিয়ে মনে রেখে দিন সেসব।

পাহাড়ের ৫৮০০ ফুট উচ্চতায় এই ইচ্ছেগাঁও। শিলিগুড়ি থেকে প্রায় ৮১ কিমি ও কালিম্পং থেকে এর দূরত্ব ১৭ কিমি। শিলিগুড়ি থেকে গাড়িতে কালিম্পং হয়ে চলে আসুন এই গ্রামে। হোমস্টের জানালা খুলে হাত বাড়ালেই কাঞ্চনজঙ্ঘা। চারপাশে ছবির মতো সুন্দর ছোট ছোট রঙিন বাড়ি। তার মাঝেই পাহাড়ি পথ।

পাহাড়ে সুর্যোদয় বা সূর্যাস্ত দেখতে চান? দুটো ইচ্ছেই পূরণ হবে ইচ্ছে গাঁওতে এলে।

এখান থেকে সিলারিগাঁও পর্যন্ত ট্রেক করা যেতে পারে। মোটামুটি সাড়ে তিন কিমি হেঁটে যেতে পারেন সিলারিগাঁও। পাহাড়ের পথে ধরে প্রকৃতি দেখতে দেখতে পথ হাঁটুন। এখান থেকে হিমালি পার্ক ঝোরাতে যেতে পারে। কাছেই রয়েছে ছোট ঝরনা। রাস্তার ধারে রয়েছে ফুলের বাগান। বসার জায়গা। 

আর কিচ্ছু নয়। চুপচাপ বসে সামনের দিকে তাকান। জীবনে সত্যিই কি আর কিছু চাওয়ার আছে? তবুও যদি কিছু অপূর্ণ ইচ্ছা থাকে? তবে আবার পাহাড়ে আসুন। মন ভরে দেখুন পাহাড়কে। ইচ্ছেপূরণ হবেই। 

বন্ধ করুন