তাঁর জ্যাঠতুতো দাদা অভুক্ত। সংবাদমাধ্যমে এই নিয়ে হইচই শুরু হতে অবশেষে ত্রাণ পাঠাতে উদ্যোগী হলেন সাংসদ দীপক অধিকারী। রবিবার তাঁর তরফে কেশপুরের বিডিও মহিষদা গ্রামে দেবের জ্যাঠার বাড়িতে ত্রাণ পৌঁছে দেন। এর পর একে একে ত্রাণ দিয়ে আসেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও স্থানীয় পঞ্চায়েত উপপ্রধান ও তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সভাপতি।
সাংসদ দেবের জ্যাঠতুতো দাদা বিক্রম অধিকারীর পরিবার ২ দিন ধরে অভুক্ত রয়েছে। শনিবার সংবাদমাধ্যমে এই খবর প্রকাশিত হতেই শোরগোল পড়ে। জানা যায়, বিক্রমবাবুদের পরিবারের রেশন কার্ড আসেনি। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীর কাছে ত্রাণ চাইতে গেলে তিনি বলেন, তুই সাংসদের দাদা, তোর আবার ত্রাণ কী দরকার?
বাড়িতে বৃদ্ধা মা, ২ সন্তান ও স্ত্রী অভুক্ত রয়েছে দেখে মারিশদা থেকে কেশপুর চলে আসেন বিক্রমবাবু। সেখানে দেখা হয় কয়েকজন সিপিএম নেতার সঙ্গে। তাঁদের অবস্থার কথা জানান তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই কিছু ত্রাণের ব্যবস্থা করে সিপিএম নেতৃত্ব।
বলে রাখি, বিক্রমবাবু দেবের জ্যাঠামশাই প্রয়াত বিষ্ণুপদ অধিকারীর ছেলে। পেশায় বাসের কনডাক্টর তিনি। ভাই সাংসদ তথা অভিনেতা হলেও তার কোনও ছাপ নেই বিক্রমবাবুর পরিবারে। দীর্ঘদিন বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও সম্প্রতি তৃণমূলের দিকে ঝুঁকেছে পরিবারটি। কিন্তু বিপদে ত্রাণের বদলে উপহাস মিলেছে তাদের থেকে। ত্রাণের ব্যবস্থা করেছে সেই সিপিএমই। শনিবার ব্যাপারটি নিয়ে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে বিক্রমবাবুর উঠোনে উপচে পড়ে তৃণমূল নেতাদের ভিড়।
বাড়িতে বৃদ্ধা মা, ২ সন্তান ও স্ত্রী অভুক্ত রয়েছে দেখে মারিশদা থেকে কেশপুর চলে আসেন বিক্রমবাবু। সেখানে দেখা হয় কয়েকজন সিপিএম নেতার সঙ্গে। তাঁদের অবস্থার কথা জানান তিনি। কিছুক্ষণের মধ্যেই কিছু ত্রাণের ব্যবস্থা করে সিপিএম নেতৃত্ব।
বলে রাখি, বিক্রমবাবু দেবের জ্যাঠামশাই প্রয়াত বিষ্ণুপদ অধিকারীর ছেলে। পেশায় বাসের কনডাক্টর তিনি। ভাই সাংসদ তথা অভিনেতা হলেও তার কোনও ছাপ নেই বিক্রমবাবুর পরিবারে। দীর্ঘদিন বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেও সম্প্রতি তৃণমূলের দিকে ঝুঁকেছে পরিবারটি। কিন্তু বিপদে ত্রাণের বদলে উপহাস মিলেছে তাদের থেকে। ত্রাণের ব্যবস্থা করেছে সেই সিপিএমই। শনিবার ব্যাপারটি নিয়ে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হলে বিক্রমবাবুর উঠোনে উপচে পড়ে তৃণমূল নেতাদের ভিড়।