বাংলার আর পাঁচটা জায়গার তুলনায় মুর্শিদাবাদের ছবিটা অন্য কিছু নয়। সেই অভাব। দারিদ্রতা। এর সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে করোনা সংকট। লোকাল ট্রেন বন্ধ। যার জেরে কাজ বন্ধ অনেকেরই। ভিনরাজ্য থেকেও ফিরে এসেছেন শ্রমিকদের একাংশ। কিন্তু এসে তো আর এক সংকট। কাজ জুটছে না অনেকেরই। দুপুরে ভাত জোগাড় করাটাই এখন দুঃশ্চিন্তার বিষয়।
এবার সেই দুঃসময়ে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়াল মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জের থানাপাড়ার পুজো কমিটি। মাত্র এক টাকার বিনিময়ে ভাত, ডাল, তরকারি ও মিষ্টি খাওয়াচ্ছে পুজো কমিটি। পূজো কমিটির কাছে থেকে করোনা বিধি মেনে সকালে কুপন সংগ্রহ করতে হবে। আর মাস্ক পরে খাবার সংগ্রহ করতে আসতে হবে। ব্যস এইটুকুই। দুপুরবেলা মিলবে গরম গরম ভাত, তরকারি।
শুক্রবার সকাল থেকেই এই উদ্যোগ শুরু করেছে থানাপাড়া পুজো কমিটি। কিন্তু এক টাকা কেন নেওয়া হচ্ছে? তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন পুজো কমিটির সদস্যরা। 'কেউ যাতে নিজেকে ছোট না ভাবেন সেকারণে সম্মানের সঙ্গে তাঁদের কাছ থেকে ১ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। সকলেরই যেন মনে হয় তাঁরা খাবার কিনে খাচ্ছেন। কারোর কাছ থেকে নাম, ঠিকানা কিছুই দেখা হচ্ছেনা। কুপন যাঁরা সংগ্রহ করবেন সকলেই থাবার পাবেন।' প্রায় শতাধিক লোকজন খাচ্ছেন রোজ। কিন্তু খাবার নিতে আসার সময় মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এই বিশাল কর্মযজ্ঞের জন্য টাকা আসছে কোথা থেকে? পুজো কমিটির ট্রাস্টের টাকার পাশাপাশি খাবেরর জন্য চাঁদাও তোলা হচ্ছে। জানিয়েছে পুজো কমিটি।
বাংলার আর পাঁচটা জায়গার তুলনায় মুর্শিদাবাদের ছবিটা অন্য কিছু নয়। সেই অভাব। দারিদ্রতা। এর সঙ্গেই যুক্ত হয়েছে করোনা সংকট। লোকাল ট্রেন বন্ধ। যার জেরে কাজ বন্ধ অনেকেরই। ভিনরাজ্য থেকেও ফিরে এসেছেন শ্রমিকদের একাংশ। কিন্তু এসে তো আর এক সংকট। কাজ জুটছে না অনেকেরই। দুপুরে ভাত জোগাড় করাটাই এখন দুঃশ্চিন্তার বিষয়।
এবার সেই দুঃসময়ে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়াল মুর্শিদাবাদের শমসেরগঞ্জের থানাপাড়ার পুজো কমিটি। মাত্র এক টাকার বিনিময়ে ভাত, ডাল, তরকারি ও মিষ্টি খাওয়াচ্ছে পুজো কমিটি। পূজো কমিটির কাছে থেকে করোনা বিধি মেনে সকালে কুপন সংগ্রহ করতে হবে। আর মাস্ক পরে খাবার সংগ্রহ করতে আসতে হবে। ব্যস এইটুকুই। দুপুরবেলা মিলবে গরম গরম ভাত, তরকারি।
শুক্রবার সকাল থেকেই এই উদ্যোগ শুরু করেছে থানাপাড়া পুজো কমিটি। কিন্তু এক টাকা কেন নেওয়া হচ্ছে? তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন পুজো কমিটির সদস্যরা। 'কেউ যাতে নিজেকে ছোট না ভাবেন সেকারণে সম্মানের সঙ্গে তাঁদের কাছ থেকে ১ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে। সকলেরই যেন মনে হয় তাঁরা খাবার কিনে খাচ্ছেন। কারোর কাছ থেকে নাম, ঠিকানা কিছুই দেখা হচ্ছেনা। কুপন যাঁরা সংগ্রহ করবেন সকলেই থাবার পাবেন।' প্রায় শতাধিক লোকজন খাচ্ছেন রোজ। কিন্তু খাবার নিতে আসার সময় মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এই বিশাল কর্মযজ্ঞের জন্য টাকা আসছে কোথা থেকে? পুজো কমিটির ট্রাস্টের টাকার পাশাপাশি খাবেরর জন্য চাঁদাও তোলা হচ্ছে। জানিয়েছে পুজো কমিটি।
|#+|