নিজের লোকসভা কেন্দ্রে ফের বনভোজনে শান্তনু ঠাকুর। তবে এবার সঙ্গে ছিলেন না অন্য বিক্ষুব্ধ নেতা ও বিধায়করা। রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙায় এই বনভোজনের আয়োজন হয়। সেখানে হাজির ছিলেন স্থানীয় মণ্ডল সভাপতি আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় ও বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সম্পাদক দেবদাস মণ্ডল।
এদিন গোবরডাঙার গৈপুরে বিজেপির বনভোজনে শান্তনুবাবুর সঙ্গে ছিলেন তাঁর দাদা তথা গাইঘাটার বিধায়ক সুব্রত ঠাকুর। পিকনিকের ফাঁকে দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এর পর সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, ‘আমার লোকসভা কেন্দ্রে জনসংযোগ বাড়াতে আমি পিকনিক করতেই পারি। গত নির্বাচনে যারা দলের হয়ে কাজ করেছিলেন তাদের অনেকে বঞ্চিত। অনেকে বসে গিয়েছেন। তাদের উজ্জীবিত করতে আমি পিকনিকে হাজির হয়েছি। রাজ্যে যেখানে বিজেপি কর্মীরা, মতুয়ারা বা অন্য পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়ের মানুষরা নিজেদের বঞ্চিত মনে করবেন সেখানেই আমি যাব।’
শান্তনু ঠাকুরের পিকনিক নিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘একজন সাংসদ তাঁর নিজের লোকসভা এলাকায় পিকনিক করতেই পারেন। আমাদের মধ্যে কথাবার্তা চলছে। খুব তাড়াতাড়ি তার ফল দেখতে পাবেন।’