জয়প্রকাশের নাম শুনেই কার্যত মেজাজ হারালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। সংবাদ মাধ্যমের সামনে কোনও মন্তব্য করতে চাননি তিনি। এদিকে সেই জয়প্রকাশকেই কিছুদিন আগে দেখা গিয়েছিল শান্তনু ঠাকুরের আয়োজিত পিকনিকে অংশ নিতে। শান্তনু ঠাকুর যখন দলের একাংশের বিরুদ্ধে একের পর এক তির ছুঁড়ছেন তখন জয়প্রকাশ মজুমদারকেই পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। এদিকে মঙ্গলবার সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে মুখ খুলেছিলেন জয়প্রকাশ। তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি দলবিরোধী কোনও মন্তব্য করিনি। শুধু শান্তনু ঠাকুর যখন কথা বলছিলেন তখন তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। এনিয়েই এদিন প্রশ্ন করা হয়েছিল শান্তনু ঠাকুরকে।
প্রশ্ন শুনেই কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বলেন, কোনও কথা বলব না। আপনারা কাছাকাছি আসতে পারছেন বলে যখন খুশি বিরক্ত করছেন। আমি কোনও কথা বলব না। এমনকী মেডিক্য়াল ক্যাম্প নিয়েও তিনি কোনও মন্তব্য করতে চাননি। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে কোনও কথা বলতে না চেয়ে হনহন করে হেঁটে যান তিনি। এখানেই প্রশ্ন উঠছে তবে কি জয়প্রকাশের মন্তব্যে বেজায় রেগেছেন তিনি?
আসলে ঠাকুরনগরের ঠাকুরবাড়িতে মেডিক্যাল ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছিল এদিন। সেই ক্যাম্পে এসেছিলেন শান্তনু ঠাকুর। ক্যাম্পের নানা দিক নিয়ে খোঁজখবর নিচ্ছিলেন। বেরিয়ে আসার সময় তাঁকে জয়প্রকাশ মজুমদারের ওই পাশে দাঁড়ানো মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। আর তখনই কার্যত মেজাজ হারান তিনি।