দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বিধ্বংসী আগুন লাগল শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে, ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা

এই অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন মেয়র গৌতম দেব। আগুনের তীব্রতায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। দমকলে সবকটি ইঞ্জিন ঠিকমতো শুরুতে কাজ না করার জেরে আগুন নেভানোর কাজে বিঘ্ন ঘটেছে। স্বস্তিকর বিষয়, এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। কেউ গুরুতর আহতও হননি। আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।

একদিকে বানভাসী পরিস্থিতি অপরদিকে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড। এই দুইয়ের মিশেলে এখন আতঙ্ক তৈরি হয়েছে শিলিগুড়ি বিধান মার্কেটে। দুর্গাপুজোর প্রাক্কালে বিধান মার্কেটে আগুন লাগায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়লেন ব্যবসায়ীরা। শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে এত বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল কেমন করে?‌ তা নিয়ে উঠছে। একাধিক দোকান ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে খবর। এখন ঘটনাস্থলে আছে দমকলের বেশ পাঁচটি ইঞ্জিন। আগুন নিয়ন্ত্রণ আনতে আরও বাড়াতে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে আগুন নেভাতে খানিকটা সময় লাগবে বলেই অনুমান করা হচ্ছে।

আজ, শনিবার শিলিগুড়ির বিধান মার্কেটে ভয়াবহ আগুন লাগল। আর সেই আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন পৌঁছেছে। আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। আগুনের লেলিহান শিখায় আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। কালো ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে গোটা এলাকা। একটি কাপড়ের দোকান থেকে আগুন লেগেছে দমকল কর্মীদের অনুমান। দুর্গাপুজোর মুখে বিরাট আর্থিক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। কারণ আগুনের তীব্রতায় এবং ছড়িয়ে পড়ার জেরে একের পর এক দোকান ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে।

ঠিক কী কারণে এই তীব্র আগুন লাগল সেটা এখনও স্পষ্ট করা হয়নি। অনুমান করা হচ্ছে, এখানে শর্ট সার্কিট থেকে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তবে এই ঘটনায় যে বড় আর্থিক সংকটের মুখে পড়তে চলেছেন একাধিক ব্যবসায়ী সেটা অনুমান করা যাচ্ছে। পুড়ে একেবারে ছাই হয়েছে একাধিক দোকান। শেষ খবর পাওয়া অনুযায়ী, দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ করছে। তবে এখনও তা সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি। আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে ৮ থেকে ১০টি দোকান। আনুমানিক কয়েক কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা।

এই অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন মেয়র গৌতম দেব। তবে আগুনের তীব্রতায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। দমকলে সবকটি ইঞ্জিন ঠিকমতো শুরুতে কাজ না করার জেরে আগুন নেভানোর কাজে বিঘ্ন ঘটেছে। তবে স্বস্তিকর বিষয়, এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর নেই। কেউ গুরুতর আহতও হননি। তবে আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে আরও বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই দমকলের আরও বেশ কয়েকটি ইঞ্জিন ডাকা হতে ।