আকাশ জুড়ে কালো মেঘ। সঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি। শুরু হয়ে গেল আম বাঙালির বহু অপেক্ষার ইলিশের মরসুম। ইতিমধ্যেই ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে যে নিষিদ্ধ সময় ছিল সেটাও কেটে গিয়েছে। ইলিশ ধরতে গত ১৫ই জুন থেকে সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। পাশাপাশি করোনা সতর্কতা বিধি মেনেই দিঘার মোহনায় সামুদ্রিক মাছের নিলাম কেন্দ্রও বৃহস্পতিবারই ফের খুলে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই কিছু বোট ফিরে এসেছে গভীর সমুদ্র থেকে। পরিমাণে কম হলেও ইলিশ সহ সামুদ্রিক মাছ এসেছে বাজারে। বাজার খোলার প্রথম দিনই প্রায় ২ কুইন্টাল ইলিশ বাজারে এসেছে। এছাড়াও বাজারে এসেছে ভোলা, পমফ্রেট সহ প্রায় ৮০ টন সামুদ্রিক মাছ।
জামাইষষ্ঠীর পর বাজার খুলেছে। তবে বাঙালির রসনা তৃপ্তির অন্যতম উপকরণ ছোট সাইজের ইলিশের দাম আপাতত কিছুটা সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। ছোট সাইজের ইলিশ ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে ১ কেজি সাইজের ইলিশের পাইকারি দাম প্রায় হাজার দেড়েক টাকা। তার থেকে ছোট সাইজের ইলিশের দাম প্রায় ১২০০ টাকা। তবে মৎস্য়জীবীদের দাবি সমস্ত ট্রলার মাছ বোঝাই করে ফিরে আসার পরে ইলিশের দাম কিছুটা কমতে পারে। মূলত বাজারে রুপোলি শস্যর যোগান বাড়লে দাম অনেকটাই সাধ্যের মধ্যে চলে আসতে পারে। দিঘা ফিসারম্যান অ্য়ান্ড ফিস ট্রেডার্স অ্য়াসোসিয়েশন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন দুয়েক আগে ৩৬০০ ট্রলারের মধ্যে ২৫০০ ট্রলার মাছ ধরতে গিয়েছে। বুধবার বিকাল পর্যন্ত শঙ্করপুর, পেটুয়া, শৌলাতে ফিরে এসেছে ৫০টির মতো ট্রলার। বাকিরা মাছ ধরা সম্পূর্ণ করে ফিরবে। সংগঠনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, ‘প্রথম দিন বাজারের ৩৫টি আড়তে মাছের নিলাম হয়েছে। বর্তমানে ইলিশের অনুকূল পরিবেশ রয়েছে।’
আকাশ জুড়ে কালো মেঘ। সঙ্গে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি। শুরু হয়ে গেল আম বাঙালির বহু অপেক্ষার ইলিশের মরসুম। ইতিমধ্যেই ইলিশ ধরার ক্ষেত্রে যে নিষিদ্ধ সময় ছিল সেটাও কেটে গিয়েছে। ইলিশ ধরতে গত ১৫ই জুন থেকে সমুদ্রে পাড়ি দিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। পাশাপাশি করোনা সতর্কতা বিধি মেনেই দিঘার মোহনায় সামুদ্রিক মাছের নিলাম কেন্দ্রও বৃহস্পতিবারই ফের খুলে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই কিছু বোট ফিরে এসেছে গভীর সমুদ্র থেকে। পরিমাণে কম হলেও ইলিশ সহ সামুদ্রিক মাছ এসেছে বাজারে। বাজার খোলার প্রথম দিনই প্রায় ২ কুইন্টাল ইলিশ বাজারে এসেছে। এছাড়াও বাজারে এসেছে ভোলা, পমফ্রেট সহ প্রায় ৮০ টন সামুদ্রিক মাছ।
জামাইষষ্ঠীর পর বাজার খুলেছে। তবে বাঙালির রসনা তৃপ্তির অন্যতম উপকরণ ছোট সাইজের ইলিশের দাম আপাতত কিছুটা সাধ্যের মধ্যেই রয়েছে। ছোট সাইজের ইলিশ ৫০০-৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে ১ কেজি সাইজের ইলিশের পাইকারি দাম প্রায় হাজার দেড়েক টাকা। তার থেকে ছোট সাইজের ইলিশের দাম প্রায় ১২০০ টাকা। তবে মৎস্য়জীবীদের দাবি সমস্ত ট্রলার মাছ বোঝাই করে ফিরে আসার পরে ইলিশের দাম কিছুটা কমতে পারে। মূলত বাজারে রুপোলি শস্যর যোগান বাড়লে দাম অনেকটাই সাধ্যের মধ্যে চলে আসতে পারে। দিঘা ফিসারম্যান অ্য়ান্ড ফিস ট্রেডার্স অ্য়াসোসিয়েশন সূত্রে জানা গিয়েছে, দিন দুয়েক আগে ৩৬০০ ট্রলারের মধ্যে ২৫০০ ট্রলার মাছ ধরতে গিয়েছে। বুধবার বিকাল পর্যন্ত শঙ্করপুর, পেটুয়া, শৌলাতে ফিরে এসেছে ৫০টির মতো ট্রলার। বাকিরা মাছ ধরা সম্পূর্ণ করে ফিরবে। সংগঠনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস বলেন, ‘প্রথম দিন বাজারের ৩৫টি আড়তে মাছের নিলাম হয়েছে। বর্তমানে ইলিশের অনুকূল পরিবেশ রয়েছে।’
|#+|