মোবাইল গেম ‘ফ্রি ফায়ার’-এ হেরে এক কিশোরকে খুন করে নদীর পাড়ে ফেলে দিল সহপাঠীরা। প্রায় ১০ দিন পর উদ্ধার হল পচা-গলা দেহ। নিহত শুভ মণ্ডল (১৫) পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানার খাঁড়গ্রামের বাসিন্দা। স্থানীয় ভৈটা হাই স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ত সে। ঘটনায় শুভর ২ বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনের মধ্যে স্কুল বন্ধ থাকায় বন্ধুদের সঙ্গে মোবাইল গেম খেলত শুভ। বিশেষত ‘ফ্রি ফায়ার’ গেমটি খেলা নিয়ে রেষারেষির শুরু। ওই গেমে শুভর কাছে রোজ হেরে যেত তার বন্ধুরা। এর জেরেই শুভকে খুন করার পরিকল্পনা করে তার কয়েকজন সহপাঠী।
গত ১৭ মে বাড়ি থেকে শুভ গেমের পাসওয়ার্ড আনতে যাচ্ছি বলে বাড়ি থেকে বেরোয়। তার পর থেকে তার আর খোঁজ মিলছিল না। মেমারি থানায় ছেলের নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার। তার পরও পুলিশ শুভকে উদ্ধারে উদ্যোগী হচ্ছিল না বলে অভিযোগ।
ছেলেকে ফিরে পেতে স্থানীয় বিধায়ক নিশীথ মালিকের দ্বারস্থ হন শুভর বাবা মা। এর পর তৎপর হয় পুলিশ। তদন্তে নেমে শুভর ২ সহপাঠীকে আটক করে তারা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তখনই অপরাধ কবুল করে তারা। জানায়, বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গলায় গামছার ফাঁস লাগিয়ে তারা খুন করেছে শুভকে।
এর পর অভিযুক্তদের দেখানো জায়গা থেকে উদ্ধার হয় শুভর পচা-গলা দেহ। এর পর ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করছে মেমারি থানা। শুধুমাত্র মোবাইল গেমের রেষারেষিতেই খুন, না কি রয়েছে অন্য গল্প। জানতে তৎপর হয়েছেন তদন্তকারীরা।
মোবাইল গেম ‘ফ্রি ফায়ার’-এ হেরে এক কিশোরকে খুন করে নদীর পাড়ে ফেলে দিল সহপাঠীরা। প্রায় ১০ দিন পর উদ্ধার হল পচা-গলা দেহ। নিহত শুভ মণ্ডল (১৫) পূর্ব বর্ধমানের মেমারি থানার খাঁড়গ্রামের বাসিন্দা। স্থানীয় ভৈটা হাই স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়ত সে। ঘটনায় শুভর ২ বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউনের মধ্যে স্কুল বন্ধ থাকায় বন্ধুদের সঙ্গে মোবাইল গেম খেলত শুভ। বিশেষত ‘ফ্রি ফায়ার’ গেমটি খেলা নিয়ে রেষারেষির শুরু। ওই গেমে শুভর কাছে রোজ হেরে যেত তার বন্ধুরা। এর জেরেই শুভকে খুন করার পরিকল্পনা করে তার কয়েকজন সহপাঠী।
গত ১৭ মে বাড়ি থেকে শুভকে গেম খেলার নাম করে ডেকে নিয়ে যায় কয়েকজন। তার পর থেকে তার আর খোঁজ মিলছিল না। মেমারি থানায় ছেলের নিখোঁজ ডায়েরি করে পরিবার। তার পরও পুলিশ শুভকে উদ্ধারে উদ্যোগী হচ্ছিল না বলে অভিযোগ।
ছেলেকে ফিরে পেতে স্থানীয় বিধায়ক নিশীথ মালিকের দ্বারস্থ হন শুভর বাবা মা। এর পর তৎপর হয় পুলিশ। তদন্তে নেমে শুভর ২ সহপাঠীকে আটক করে তারা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তখনই অপরাধ কবুল করে তারা। জানায়, বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে গলায় গামছার ফাঁস লাগিয়ে তারা খুন করেছে শুভকে।
এর পর অভিযুক্তদের দেখানো জায়গা থেকে উদ্ধার হয় শুভর পচা-গলা দেহ। এর পর ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনার বিস্তারিত তদন্ত করছে মেমারি থানা। শুধুমাত্র মোবাইল গেমের রেষারেষিতেই খুন, না কি রয়েছে অন্য গল্প। জানতে তৎপর হয়েছেন তদন্তকারীরা।