ফের অশান্ত উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়া। শুক্রবার সেখানে ব্যাপক বোমাবাজি হয় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শুক্রবার পটনা থেকে কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিক ভাটপাড়ার মানিকপির এলাকায় ফেরেন। এর পর কোয়ারেন্টাইনে না থেকে এলাকায় ঘুরে বেড়ান তাঁরা। এই নিয়ে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করলে বোমাবাজি শুরু হয়। স্থানীয়দের লক্ষ্য করে ভিনরাজ্য ফেরত শ্রমিক ও তাদের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমা ছোড়ে বলে অভিযোগ। বোমার আঘাতে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনায় বিজেপির যোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় বিধায়ক তথা সাংসদ অর্জুন সিংয়ের ছেলে পবন সিং। তিনি বলেন, ‘তোলাবাজি নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর ঝামেলা বাঁধে। তাতেই শুরু হয় বোমাবাজি। পুলিশ প্রথমে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল।’
ভাটপাড়া তৃণমূলের আহ্বায়ক ধরমপাল গুপ্ত বলেন, ‘তোলাবাজিতে কেন্দ্র করেই অশান্তি। তবে এর মধ্যে তৃণমূলের কেউ জড়িত নয়। এক ব্যক্তি বাড়ি করছিলেন। তার কাছ থেকে ৫০,০০০ টাকা তোলা চেয়েছিলেন স্থানীয়রা। সেই নিয়েই বিবাদ। পুলিশকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলব।’
ঘটনার পর শনিবারও মানিকপির এলাকায় মোতায়েন ছিল পুলিশ ও RAF. উত্তেজনা প্রশমিত হলেও এখনো থমথমে এলাকা।
ফের অশান্ত উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়া। শুক্রবার সেখানে ব্যাপক বোমাবাজি হয় বলে অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেখানে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, শুক্রবার পটনা থেকে কয়েকজন পরিযায়ী শ্রমিক ভাটপাড়ার মানিকপির এলাকায় ফেরেন। এর পর কোয়ারেন্টাইনে না থেকে এলাকায় ঘুরে বেড়ান তাঁরা। এই নিয়ে স্থানীয়রা প্রতিবাদ করলে বোমাবাজি শুরু হয়। স্থানীয়দের লক্ষ্য করে ভিনরাজ্য ফেরত শ্রমিক ও তাদের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমা ছোড়ে বলে অভিযোগ। বোমার আঘাতে একজন আহত হয়েছেন। তাঁকে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ঘটনায় বিজেপির যোগ অস্বীকার করেছেন স্থানীয় বিধায়ক তথা সাংসদ অর্জুন সিংয়ের ছেলে পবন সিং। তিনি বলেন, ‘তোলাবাজি নিয়ে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর ঝামেলা বাঁধে। তাতেই শুরু হয় বোমাবাজি। পুলিশ প্রথমে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল।’
ভাটপাড়া তৃণমূলের আহ্বায়ক ধরমপাল গুপ্ত বলেন, ‘তোলাবাজিতে কেন্দ্র করেই অশান্তি। তবে এর মধ্যে তৃণমূলের কেউ জড়িত নয়। পুলিশকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিতে বলব।’
ঘটনার পর শনিবারও মানিকপির এলাকায় মোতায়েন ছিল পুলিশ ও RAF. উত্তেজনা প্রশমিত হলেও এখনো থমথমে এলাকা।