কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় এবার তদন্তভার গেল সিবিআইয়ের হাতে। হাইকোর্টের নির্দেশে এবার সিআইডির থেকে সেই তদন্তভার গেল সিবিআইয়ের হাতে। ১৩ই মার্চ খুন হয়েছিলেন কংগ্রেস কাউন্সিলর। সেই খুনের প্রত্যক্ষদর্শী নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত দেহ পাওয়া গিয়েছিল গত ৬ই এপ্রিল। তার সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছিল সেদিন। দুটি ঘটনা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কিত, জানিয়েছেন বিচারপতি।
এদিকে হাইকোর্টের নির্দেশ নিয়ে আইনজীবী জানিয়েছেন, নিরঞ্জন বৈষ্ণব সেদিন তপন কান্দুর সঙ্গেই ইভিনিং ওয়াক করছিলেন। এদিকে গত ৬ এপ্রিল যেদিন সিবিআই ঝালদায় গিয়েছিল সেদিনই নিরঞ্জন বৈষ্ণবের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। গোটা ঘটনায় রহস্য থেকে গিয়েছে। তার ভাইপো মিডিয়াকে জানিয়েছেন, তিনি সেদিন প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়েছিলেন। এরপরই তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। তার উপর তার ফোন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মর্নিং ওয়াক থেকে ফিরে এসে একজন গলায় দড়ি দিয়ে দিলেন এটা হয় নাকি?
কংগ্রেস নেতা নেপাল মাহাতো বলেন, আমরা নির্দেশকে স্বাগত জানাচ্ছি। তপন কান্দুর খুন ও নিরঞ্জন বৈষ্ণবের অস্বাভাবিক মৃত্যুর মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে।