বারুইপুরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাগানবাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাত ১টা নাগাদ চারজনের দুষ্কৃতী দল বাড়িতে ঢোকে। তারপর তালা ভেঙে জিনিসপত্র বের করে একটি চার চাকা গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা রাস্তায় বেরিয়ে এলে তাদেরকে বাড়ি চলে যাওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হয়।
বারুইপুরে একটি বাগানবাড়ি আছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বলে খবর। বাড়ির নাম সোহিনী। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগসূত্র খুঁজে পাওয়া এই বাগানবাড়িতেই ঘটে গেল চুরির ঘটনা। তবে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। কারণ এটা কী চুরি নাকি নথি সাফাই? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এমনকী স্থানীয়রা এগিয়ে এলে তাঁদের হুমকি পর্যন্ত দেওয়া হয়।
ঠিক কী ঘটেছে বারুইপুরে? স্থানীয় সূত্রে খবর, বারুইপুরে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাগানবাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাত ১টা নাগাদ চারজনের দুষ্কৃতী দল বাড়িতে ঢোকে। তারপর তালা ভেঙে জিনিসপত্র বের করে একটি চার চাকা গাড়িতে করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা রাস্তায় বেরিয়ে এলে তাদেরকে বাড়ি চলে যাওয়ার জন্য হুমকি দেওয়া হয়। তারা কি নিয়ে যাওয়ার জন্য এসেছিল? তবে কি এই বাগানবাড়িতে প্রচুর নথিপত্র লুকানো ছিল? উঠছে প্রশ্ন।
কী বলছেন কুণাল ঘোষ? এই গোটা কাণ্ডটি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, ‘একটা প্রক্রিয়ার মাঝপথে আমরা আছি। যে প্রক্রিয়াটা আমরা দেখছি সেটা যথেষ্ট উদ্বেগজনক। এটাকে আমি কোনওভাবেই ধামাচাপা দেব না। তদন্ত চলুক। কেন্দ্রীয় সংস্থা আশাকরি তা পরবর্তী শুনানিতে তুলে ধরবে। দলের নেতৃত্বরা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে গোটা বিষয়ের উপর নজর রাখছে। দল যথা সময়ে তার বক্তব্য জানিয়ে দেবে।’