রয়েছে পাকা বাড়ি। দিনে দিনে সে আরও আকাশ ছুঁচ্ছে। সেই পঞ্চায়েত প্রধানেরই কি না নাম আবাস যোজনার তালিকায়। শোরগোল শুরু হতেই মুখরক্ষায় তালিকা থেকে নাম বাদ দিতে প্রশাসনের কাছে লিখিত আবেদন করেছেন তিনি। প্রধানের দাবি, ২০১৮ সালে যখন তালিকা তৈরি হয়েছিল তখন তিনি মাটির বাড়িতে থাকতেন। সম্প্রতি তিনি পাকা বাড়ি করেছেন।
ঘটনা পূর্ব বর্ধমানের কেতুগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের গঙ্গাটিকুরি গ্রাম পঞ্চায়েতে। সম্প্রতি আবাসের তালিকা প্রকাশ হলে দেখা যায় তাতে জ্বলজ্বল করছে পঞ্চায়েত প্রধান গোপাল হাজরার নাম। যদিও পাকা বাড়ি রয়েছে তাঁর। এর পরই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন গ্রামবাসীরা। যেখানে গ্রামের অনেক মাটির বাড়ির বাসিন্দারা ঘর পাননি সেখানে পাকাবাড়ির বাসিন্দা পঞ্চায়েত প্রধানের নাম তালিকায় উঠল কী করে? প্রশ্নের জবাবে প্রধান জানিয়েছেন, ২০১৮ সালে এই তালিকা তৈরি হয়েছিল তখন আমি মাটির বাড়িতে থাকতাম। তার পর সেই বাড়ি ভেঙে পাকা বাড়ি করেছি। পুরনো তালিকায় নাম থাকায় নতুন তালিকাতেও নাম এসেছে। গোপালবাবু জানিয়েছেন, আমি আমার নাম বাতিলের আবেদন জানিয়ে প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছি। একজন যোগ্য ব্যক্তির ঘর পাওয়া উচিত।
যদিও pi
আবাসের তালিকার সংশোধনের জন্য সম্প্রতি রাজ্যজুড়ে চলেছে সমীক্ষা। প্রশ্ন উঠছে, তার পরেও কী করে পাকা বাড়ির মালিক প্রধানের নাম তালিকায় রয়ে গেল? তাহলে কি সমীক্ষার নামে কোনও বড় দুর্নীতি চলছে?