করোনা পরিস্থিতিতে এক জেলা থেকে অন্য় জেলায় যাওয়ার জন্য ই-পাসের কথা বলা হয়েছে। এনিয়ে রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছিল। কিন্তু সেই পাস জোগাড় করতে পারেননি জামাইদের অনেকেই। কেউ কেউ আবার জানতেন না বিষয়টি। তবুও সাহসে ভর করে জামাই ষষ্ঠী করতে বেরিয়েছিলেন একাধিক জামাই। এই বিশেষ দিনে শ্বশুরবাড়ির ডাক এড়িয়ে যাওয়া কি সোজা কথা? কিন্তু রাস্তায় যে এমন নাকা চেকিং হবে তা কি জানতেন জামাইরা? পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে ঝাড়গ্রাম জেলাতে যাওয়ার মুখে পুলিশের নাকা চেকিংয়ে আটকে গেলেন জামাইরা। কিন্তু জামাইয়ের জন্য তো আর নিয়ম বদল করা যায় না। অগত্যা ই পাস না থাকায় ফিরে যেতে হল একাধিক জামাইকে। চূড়ান্ত মন খারাপ নিয়ে ফিরে গেলেন তাঁরা।
কেউ দুচাকায়, কেউ বা আবার চার চাকায় চেপে একেবারে পরিবার নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার জন্য বেরিয়েছিলেন। ই পাস না থাকায় পুলিশ তাঁদের সবিনয়ে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। তবে কয়েকজন জামাই অবশ্য় নানা কাকুতি মিনতি করেন একটু ছাড় দেওয়ার জন্য। কয়েকজন আবার ঘুরপথে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করেন। সুদেব দাস নামে এক জামাই বলেন, খুব সমস্যা পড়ে গিয়েছি। ই পাস জোগাড় করতে পারিনি। পুলিশ বলছে, ই পাস ছাড়া যাওয়া যাবে না। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি না গেলেও তো সমস্য়া হয়ে যাবে। এদিকে এক জামাই আবার মাথায় হেলমেট, মুখে মাস্ক না পরেই স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার জন্য পশ্চিমমেদিনীপুর থেকে ঝাড়গ্রামে যাচ্ছিলেন। মাঝেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়।
করোনা পরিস্থিতিতে এক জেলা থেকে অন্য় জেলায় যাওয়ার জন্য ই পাসের কথা বলা হয়েছে। এনিয়ে রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছিল। কিন্তু সেই পাস জোগাড় করতে পারেননি জামাইদের অনেকেই। কেউ কেউ আবার জানতেন না বিষয়টি। তবুও সাহসে ভর করে জামাই ষষ্ঠী করতে বেরিয়েছিলেন একাধিক জামাই। এই বিশেষ দিনে শ্বশুরবাড়ির ডাক এড়িয়ে যাওয়া কি সোজা কথা। কিন্তু রাস্তায় যে এমন নাকা চেকিং হবে তা কি জানতেন জামাইরা। পশ্চিম মেদিনীপুর থেকে ঝাড়গ্রাম জেলাতে যাওয়ার মুখে পুলিশের নাকা চেকিংয়ে আটকে গেলেন জামাইরা। কিন্তু জামাইয়ের জন্য তো আর নিয়ম বদল করা যায় না। অগত্যা ই পাস না থাকায় ফিরে যেতে হল একাধিক জামাইক। চূড়ান্ত মন খারাপ নিয়ে ফিরে গেলেন তাঁরা।
কেউ দুচাকায়, কেউ বা আবার চার চাকায় চেপে একেবারে পরিবার নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার জন্য বেরিয়েছিলেন। ই পাস না থাকায় পুলিশ তাঁদের সবিনয়ে বাড়ি ফিরে যেতে বলেন। তবে কয়েকজন জামাই অবশ্য় নানা কাকুতি মিনতি করেন একটু ছাড় দেওয়ার জন্য। কয়েকজন আবার ঘুরপথে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার চেষ্টা করেন। সুদেব দাস নামে এক জামাই বলেন, খুব সমস্যা পড়ে গিয়েছি। ই পাস জোগাড় করতে পারিনি। পুলিশ বলছে, ই পাস ছাড়া যাওয়া যাবে না। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি না গেলেও তো সমস্য়া হয়ে যাবে। এদিকে এক জামাই আবার মাথায় হেলমেট, মুখে মাস্ক না পরেই স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার জন্য পশ্চিমমেদিনীপুর থেকে ঝাড়গ্রামে যাচ্ছিলেন। মাঝেই পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়।
|#+|