বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > মুখ্যসচিবের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম বিলি তৃণমূলের

মুখ্যসচিবের নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম বিলি তৃণমূলের

প্রতীকি ছবি (Samir Jana/HT Photo)

মঙ্গলবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করেন স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। সেই ফর্ম সংগ্রহ করেন মহিলারা। এমনকী ফর্ম জমা দিতে বলা হয়েছে পঞ্চায়েতে।

মুখ্যসচিবের নির্দেশে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠি দেখিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম বিলি করা হল তৃণমূলের তরফে। ঘটনা বীরভূমের নানুরের। মঙ্গলবার সকাল থেকে তৃণমূলের তরফে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মহিলাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম বিলি করেন তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের নেতারা। যদিও সোমবার বিকেলেই নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী জানিয়েছেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে কোনও ভাবে যুক্ত থাকতে পারবেন না পঞ্চায়েত সদস্যরা।

গত ১৬ অগাস্ট থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার প্রকল্প। সেখান থেকেই মিলছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম। মুখ্যমন্ত্রী নিজে মুখে জানিয়েছেন, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প ছাড়া অন্য জায়গা থেকে সংগ্রহ করা ফর্ম বৈধ নয়। কিন্তু অনুব্রতর আপন দেশে কার কথা শোনে কে?

মঙ্গলবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করেন স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। সেই ফর্ম সংগ্রহ করেন মহিলারা। এমনকী ফর্ম জমা দিতে বলা হয়েছে পঞ্চায়েতে। বাড়িতে ফর্ম পেয়ে খুশি স্থানীয় মহিলারা। তাঁরা বলেন, ‘সরকারি শিবিরে অনেক লাইন। বাড়িতে ফর্ম দিয়ে যাচ্ছে। এতে ভাল হয়েছে’। স্থানীয় পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান শাশ্বতী মণ্ডল বলেন, ‘শিবিরে ভিড় এড়াতে বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। করোনা সংক্রমণে লাগাম পরাতেই এই সিদ্ধান্ত। দলমত নির্বিশেষে সমস্ত মহিলাকে ফর্ম দেওয়া হচ্ছে।’

তৃণমূলের তরফে ফর্ম বিলির অভিযোগে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘সরকারি প্রকল্পকে দলের কর্মসূচিতে পরিণত করা তৃণমূলের পুরনো অভ্যাস। দল ভারী করতে কোথাও মাংসভাত খাওয়াচ্ছে। কোথাও বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করছে।’

মুখ্যসচিবের নির্দেশে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠি দেখিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম বিলি করা হল তৃণমূলের তরফে। ঘটনা বীরভূমের নানুরের। মঙ্গলবার সকাল থেকে তৃণমূলের তরফে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মহিলাদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম বিলি করেন তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের নেতারা। যদিও সোমবার বিকেলেই নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী জানিয়েছেন, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে কোনও ভাবে যুক্ত থাকতে পারবেন না পঞ্চায়েত সদস্যরা।

গত ১৬ অগাস্ট থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে দুয়ারে সরকার প্রকল্প। সেখান থেকেই মিলছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম। মুখ্যমন্ত্রী নিজে মুখে জানিয়েছেন, দুয়ারে সরকার ক্যাম্প ছাড়া অন্য জায়গা থেকে সংগ্রহ করা ফর্ম বৈধ নয়। কিন্তু অনুব্রতর আপন দেশে কার কথা শোনে কে?

মঙ্গলবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করেন স্থানীয় তৃণমূল নেতারা। সেই ফর্ম সংগ্রহ করেন মহিলারা। এমনকী ফর্ম জমা দিতে বলা হয়েছে পঞ্চায়েতে। বাড়িতে ফর্ম পেয়ে খুশি স্থানীয় মহিলারা। তাঁরা বলেন, ‘সরকারি শিবিরে অনেক লাইন। বাড়িতে ফর্ম দিয়ে যাচ্ছে। এতে ভাল হয়েছে’। স্থানীয় পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান শাশ্বতী মণ্ডল বলেন, ‘শিবিরে ভিড় এড়াতে বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। করোনা সংক্রমণে লাগাম পরাতেই এই সিদ্ধান্ত। দলমত নির্বিশেষে সমস্ত মহিলাকে ফর্ম দেওয়া হচ্ছে।’

তৃণমূলের তরফে ফর্ম বিলির অভিযোগে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ‘সরকারি প্রকল্পকে দলের কর্মসূচিতে পরিণত করা তৃণমূলের পুরনো অভ্যাস। দল ভারী করতে কোথাও মাংসভাত খাওয়াচ্ছে। কোথাও বাড়ি গিয়ে ফর্ম বিলি করছে।’

|#+|

 

বন্ধ করুন