সিবিআইয়ের চাপ নিয়ে অনেকেরই রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন তৃণমূলের শতাব্দী, কী বললেন?

বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে গরুপাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত হয়ে জেলবন্দি। তার কন্যাকে ডেকে পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে একজন শিক্ষিকার এত সম্পত্তি হতে পারে? আর অন্যদিকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সম্পর্কে কার্যত অন্যকথা বললেন শতাব্দী রায়।

শতাব্দী রায়। 

সিবিআই-ইডির তদন্ত পুরোটাই রাজনৈতিক। ২০২৪ সালের আগে সিবিআইয়ের চাপ আরও বাড়বে। বড় আশঙ্কার কথা জানালেন তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়।

বৃহস্পতিবার দুয়ারে সরকার ক্য়াম্পের পরিদর্শনে এসে সিবিআই-ইডি তদন্ত নিয়ে মুখ খোলেন শতাব্দী। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে অনুব্রত কন্য়াকে তলব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এটা একটা প্রসেস।ডাকছে, জিজ্ঞাসা করছে, উত্তর দিচ্ছে। এটা একটি প্রসিডিওর। বার বার ডাকা।টোটালটাই তো রাজনৈতিক। ডাকা বা ইলেকশনের আগে অবধি। এই চাপ তো ২৪ এর আগে আরও বাড়বে। এই স্কেলে আছে। সেটা ওই স্কেলে পৌঁছবে। জানালেন শতাব্দী।

এর সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, তৃণমূল কোথাও যদি বলে থাপ্পড় মারা উচিত বা এই মারব তবে বিশাল বিশাল মিডিয়ায় বসে যায়। রোজ মেক আপ করে বসে যায়। এটা নাকি তৃণমূলের কালচার। কিন্তু ওদের(বিজেপি) কালচারটাও বোঝা দরকার। বিজেপি অস্ত্র নিয়ে প্রথম থেকে লড়ছে। ওরা যদি ক্ষমতায় আসে তবে অস্ত্রের ব্যবহার কেমন হবে সেটা এখন থেকে শেখাচ্ছে ওরা। এটাও মানুষের বোঝা দরকার। কতটা সমর্থন করবে বা করবে না!

বীরভূমের দাপুটে তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডল বর্তমানে গরুপাচারকাণ্ডে অভিযুক্ত হয়ে জেলবন্দি। তার কন্যাকে ডেকে পাঠাচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। প্রশ্ন উঠছে, কীভাবে একজন শিক্ষিকার এত সম্পত্তি হতে পারে? আর অন্যদিকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সম্পর্কে কার্যত অন্যকথা বললেন শতাব্দী রায়।