নন্দীগ্রাম দিবসে নিহতদের শ্রদ্ধা জানানো নিয়েও প্রতিযোগিতায় নামল তৃণমূল ও শুভেন্দু। বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ভাঙাবেড়ায় শহিদ বেদীতে শ্রদ্ধা জানান স্থানীয় প্রাক্তন বিধায়ত। ভোর ৪টেয় নন্দীগ্রামে সভা করে তৃণমূল। দুটি সভা থেকেই একে অপরের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়েছে ২ পক্ষ।
বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় ভাঙাবেড়ায় শহিদ বেদীতে শ্রদ্ধা জানান শুভেন্দু অধিকারী। এর পর ২০০৭ সালের ৮ জানুয়ারির স্মৃতি রোমন্থন করে বলেন, সেদিন শহিদদের দেহ আমি তুলেছিলাম।
সঙ্গে তৃণমূলকেও আক্রমণ করেন তিনি। বলেন, ২০১১ থেকে কাউকে দেখা যায়নি নন্দীগ্রামে। ভোট আসতে এখন আনাগোনা বেড়েছে। ভোট মিটলে আবার বন্ধ হয়ে যাবে।
এদিন ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির ব্যানারে নন্দীগ্রামে ভোর ৪টে নাগাদ সভা করেন তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি। সভায় বক্তব্য রাখেন ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির নেতা শেখ সুফিয়ান। তিনি দাবি করেন, নন্দীগ্রামে গুলি চালনার দিন সেখানে ছিলেন না শুভেন্দু।