TMC Bijoya Sammelani: পঞ্চায়েত ভোটের লক্ষ্যে জনসংযোগ বাড়াতে পুজোর পরেই বিজয়া সম্মেলনী করবে তৃণমূল

তৃণমূল সূত্রের খবর, রাজ্যে সব মিলিয়ে ৫০০টি মতো সভা করবে তৃণমূল কংগ্রেস। তাতে যেমন ব্লক নেতৃত্ব এবং জেলা নেতৃত্ব থাকবেন তেমনি রাজ্য স্তরের নেতা-নেত্রীরা বক্তৃতা রাখবেন। এই সভায় কোন কোন বিষয়েকে তুলে ধরা হবে ইতিমধ্যেই তার গাইড লাইন ঠিক করে দিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।

বিজয়া সম্মেলনী করবে তৃণমূল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)

আগামী বছর পঞ্চায়েত নির্বাচন। পুজো মিটলেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে ময়দানে নেমে পড়বে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জেলার নেতা-নেত্রীদের জনসংযোগ বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন। সেই লক্ষ্যেই রাজ্যের প্রতিটি জেলার সবকটি ব্লকে সভা করবে তৃণমূল কংগ্রেস। আগামী ১১ থেকে ২২ শে অক্টোবর পর্যন্ত বিজয়া সম্মেলনী পালন করবে তৃণমূল। জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য এই উৎসবের মরশুমকে হাতিয়ার করতে চাইছে শাসক দল।

‘‌পঞ্চায়েত নির্বাচনে বুথে কোনও বিরোধী থাকবে না’‌, হুমকি দিলেন তৃণমূল বিধায়ক

তৃণমূল সূত্রের খবর, রাজ্যে সব মিলিয়ে ৫০০টি মতো সভা করবে তৃণমূল কংগ্রেস। তাতে যেমন ব্লক নেতৃত্ব এবং জেলা নেতৃত্ব থাকবেন তেমনি রাজ্য স্তরের নেতা-নেত্রীরা বক্তৃতা রাখবেন। এই সভায় কোন কোন বিষয়েকে তুলে ধরা হবে ইতিমধ্যেই তার গাইড লাইন ঠিক করে দিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। জানা গিয়েছে, সেখানে বাংলার উন্নয়নের বিষয়টি যেমন রাখা হবে তেমনি কেন্দ্রের বঞ্চনার কথা, চাকরিতে বাধা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে সভায় তুলে ধরতে বলা হয়েছে।

অন্যদিকে, দলের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন পুজোর মরশুমে সমস্ত বিধায়কদের নিজেদের বিধানসভা এলাকাতেই থেকে জনসংযোগ বাড়াতে হবে। খুব প্রয়োজনে বাইরে যেতে গেলে দলের অনুমতি নিতে হবে। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেছেন, ‘পুজো শেষে বিজয়া সম্মেলনীর আয়োজন করা হবে। তাতে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন জনবিরোধী নীতির পাশাপাশি রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা, চাকরিতে বাধা তৈরি করা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে সরকার এবং দলের অবস্থান তুলে ধরা হবে। ইতিমধ্যেই এ বিষয়ে ব্লক নেতৃত্বের পাশাপাশি জেলা নেতৃত্ব এবং রাজ্য নেতৃত্বকে জানানো হয়েছে।