বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Nadia Suicide: বিয়েতে অমত পরিবার, তেহট্টে আত্মঘাতী স্কুল পড়ুয়া প্রেমিক–যুগল

Nadia Suicide: বিয়েতে অমত পরিবার, তেহট্টে আত্মঘাতী স্কুল পড়ুয়া প্রেমিক–যুগল

আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় প্রেমিক–যুগল।

ছাত্র সজল মণ্ডল দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। আর বিজয়া বিশ্বাস নবম শ্রেণির ছাত্রী। আজ তাদের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনার পর করিমপুর থানার পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে দু’জনকেই মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। তারপর দেহ দুটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়।

দু’‌জন স্কুল পড়ুয়া প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়েছিল। তারা একসঙ্গে ঘর বাঁধতে চেয়েছিল। কিন্তু সেটা মানতে রাজি হয়নি পরিবার। কারণ তারা অপ্রাপ্তবয়স্ক। এই কথা জানতে পেরে দুঃখ পায় তারা। আর তার জেরে একই গাছে ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় প্রেমিক–যুগল। আজ, বৃহস্পতিবার তাদের দেহ উদ্ধার হতেই শোকের ছায়া নেমেছে নদিয়ার তেহট্ট থানা এলাকায়।

ঠিক কী ঘটেছে তেহট্টে?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, তেহট্টের নাতনা উচ্চ বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়া সজল মণ্ডল। আর তার সঙ্গে প্রেমের সঙ্গে গড়ে ওঠে দেবনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী বিজয়া বিশ্বাসের। কিন্তু দু’‌জনেই অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় বিয়ে দিতে রাজি হয়নি পরিবার। আর তারা একে–অপরকে ছেড়ে থাকতে নারাজ। তাই চরম সিদ্ধান্ত নিল তারা। তেহট্ট থানার রামজীবনপুর গ্রামের বাসিন্দা সজল এবং সাহাপুর গ্রামের বাসিন্দা বিজয়া।

ঠিক কী বলছে পরিবার?‌ পরিবার সূত্রে খবর, পরিবার বিয়ের কথা মানছে না দেখে বুধবার দু’জনে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিল। আর সারারাত বাড়ি ফেরেনি তারা। অনেক খুঁজেও হদিশ পাওযা যাচ্ছিল না দু’‌জনের। আজ, বৃহস্পতিবার সকালে করিমপুরের মহিষবাথান এলাকায় ঝুলন্ত অবস্থায় দু’জনের দেহ উদ্ধার হয়। একই গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখা যায় প্রেমিক–প্রেমিকাকে।

পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে?‌ পুলিশ সূত্রে খবর, ছাত্র সজল মণ্ডল দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়ত। আর বিজয়া বিশ্বাস নবম শ্রেণির ছাত্রী। আজ তাদের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনার পর করিমপুর থানার পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে দু’জনকেই মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। তারপর দেহ দুটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়।

বন্ধ করুন