শুভেন্দুকাণ্ডে এবার নয়া মোড়। কার নির্দেশে মুখ্যসচিব ও ডিজি রাজভবনে আসতে পারলেন না তা জানতে চাইছেন রাজ্যপাল। এনিয়ে টুইটও করেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুর সঙ্গে খারাপ আচরণ। নির্দেশ পেয়ে রাজ্যপালের সঙ্গে মুখ্যসচিব ও ডিজির বৈঠক বাতিলের ঘটনায় হতবাক।
এবার ঘটনার নেপথ্যে যাওয়া যাক। গত শুক্রবারের ঘটনা। ঝাড়গ্রামের নেতাইয়ে শহিদ দিবসের পূর্বঘোষিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। ঝিটকার জঙ্গলের কাছে তাঁকে আটকে দিয়েছিল পুলিশ। এদিকে এনিয়ে রাজ্যেপালের কাছে নালিশ জানিয়েছিলেন তিনি। আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি নেতাই যাচ্ছিলেন বলে শুভেন্দুর দাবি। এদিকে শুভেন্দুর কাছ থেকে নালিশ পাওয়ার পরেই সোমবার সকাল ১১টায় মুখ্যসচিব ও ডিজিকে রাজভবনে তলব করেছিলেন রাজ্যপাল।
এবার ঘটনার নেপথ্যে যাওয়া যাক। গত শুক্রবারের ঘটনা। ঝাড়গ্রামের নেতাইয়ে শহিদ দিবসের পূর্বঘোষিত অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। ঝিটকার জঙ্গলের কাছে তাঁকে আটকে দিয়েছিল পুলিশ। এদিকে এনিয়ে রাজ্যেপালের কাছে নালিশ জানিয়েছিলেন তিনি। আদালতের অনুমতি নিয়েই তিনি নেতাই যাচ্ছিলেন বলে শুভেন্দুর দাবি। এদিকে শুভেন্দুর কাছ থেকে নালিশ পাওয়ার পরেই সোমবার সকাল ১১টায় মুখ্যসচিব ও ডিজিকে রাজভবনে তলব করেছিলেন রাজ্যপাল।
|#+|
কিন্তু মুখ্যসচিব ও ডিজি রাজ্যপালকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন, আমলাদের অনেকেই নিভৃতবাসে রয়েছেন। অন্যদের উপর কোভিড পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ ও গঙ্গাসাগর মেলা আয়োজনের দায়িত্ব রয়েছে। তাই নির্দেশ মতো তাঁরা রাজভবনে যাননি। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নেতাই নিয়ে রাজ্যপালের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হবে। কিন্তু এখানেই প্রশ্ন তুলেছেন খোদ রাজ্যপাল। কার নির্দেশে তাঁরা রাজভবনে আসতে পারলেন না? এর সঙ্গেই তিনি বিকাল ৫টার মধ্যে ডিজি ও মুখ্যসচিবের কাছে কৈফিয়ৎ তলব করে জানতে চেয়েছিলেন কার নির্দেশে তাঁরা রাজভবনে আসতে পারেননি।