রামপুরহাটের বগটুইকাণ্ড নিয়ে কড়া পদক্ষেপের নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।পুলিশকে কড়া ভাষায় বললেন, অপরাধীরা যেখানেই পালিয়ে যাক না কেন, সেখান থেকে গ্রেফতার করতে হবে। কোনওরকম সাফাই শুনবেন না। সেইসঙ্গে আটজনকে পুড়িয়ে হত্যায় যে নৃশংসতা ফুটে উঠেছে, সেই প্রসঙ্গে মমতা বলেন, 'এরকম নৃশংস ঘটনা কখনও ঘটতে পারে, ভাবতেও পারিনি।'
'এরকম নৃশংস ঘটনা কখনও ঘটতে পারে, ভাবতেও পারিনি', বগটুইয়ে বললেন মমতা
'এটা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং মর্মান্তিক ঘটনা। এরকম নৃশংস ঘটনা কখনও ঘটতে পারে, কখনও ভাবতে পারিনি।' বীরভূমের রামপুরহাটের বগটুইয়ে এমনই মন্তব্য করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিস্তারিত দেখুন ভিডিয়োয় -
আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা মমতার
সার্বিকভাবে মৃতদের পরিবারপিছু পাঁচ লাখ টাকা সাহায্য ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
গ্রেফতারির নির্দেশ মমতার, তারপরই তৃণমূল নেতার বাড়ি ঘিরে ফেলল পুলিশ
গ্রেফতারির নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপরই তৃণমূলের ব্লক সভাপতি আনারুল শেখের বাড়ি ঘিরে ফেলল পুলিশ।
যাঁরা এনজয় করে বেড়াবেন, তাঁদের পুলিশের চাকরি করার দরকার নেই: মমতা
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: যে পুলিশকর্মীরা ভালো কাজ করবেন, তাঁদের সেলাম জানাব। যাঁরা এনজয় করে বেড়াবেন, তাঁদের পুলিশের চাকরি করার প্রয়োজন নেই।
ভালোভাবে বগটুইকাণ্ড সামলাচ্ছেন মমতা, শাহকে জানালেন সুদীপ, দাবি ধনখড়কে সরানোরও
ভালোভাবে বগটুইকাণ্ড সামলাচ্ছেন মমতা, শাহকে জানালেন সুদীপ, দাবি ধনখড়কে সরানোরও – আরও পড়ুন এখানে।
এরকম পাপী ও তাদের মদতকারীদের ক্ষমা করবেন না, বগটুইকাণ্ডে আর্জি মোদীর
বুধবার রামপুরহাটের বগটুইয়ের নৃশংস ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিস্তারিত দেখুন ভিডিয়োয় -
খুন হওয়াটা যেমন খারাপ, তেমন এরকমভাবে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়াও ভয়ঙ্কর: মমতা
বগটুইয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: খুন হওয়াটা যেমন খারাপ। তেমন এরকমভাবে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়াও ভয়ঙ্কর।
আমরা ইতিমধ্যে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করেছি, রামপুরহাট হাসপাতালের বাইরে বললেন মমতা
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: হাসপাতালের সামনে লাউড স্পিকার ব্যবহার করা যায় না। এক বাচ্চাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করেছি।
রামপুরহাট হাসপাতালে এলেন মমতা
রামপুরহাটে বগটুইয়ে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার রামপুরহাট হাসপাতালে এলেন তিনি।
পুলিশের তদন্ত চলবে নিজের মতো, তাতে আমি হস্তক্ষেপ করব না, বগটুইয়ে বললেন মমতা
পুলিশের তদন্ত চলবে নিজের মতো। তাতে আমি হস্তক্ষেপ করব না। দোষীদের কঠোর শাস্তি দিতে হবে। যে পুলিশ আধিকারিকরা যুক্ত আছেন, তাঁদেরও রেয়াত করা হবে না। আমি দেখতে চাই যে পুলিশ এমন শাস্তি নিশ্চিত করবে যে অন্যেরা এরকম ঘটনা ভাবতেও পারে না।
'বগটুইয়ে হত্যার পিছনে বড় ঘটনা আছে', পুলিশকে ‘পুরোটা’ দেখার নির্দেশ মমতার
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: বগটুইয়ে হত্যার পিছনে বড় ঘটনা আছে। কে কে আছে, পুরোটা দেখতে হবে। বহিরাগত আছে কিনা, সেটাও দেখতে হবে পুলিশের।
পুরো বাংলায় তল্লাশি চালান, বোমা-বন্দুক সব উদ্ধার করতে হবে,
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: সারা বাংলায় তল্লাশি চালাতে হবে। যেখানে বোমা তৈরি করা হচ্ছে, যন্ত্রপাতি আছে, তা উদ্ধার করা করতে হবে।
ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি সারাইয়ের জন্য দু'লাখ টাকার ঘোষণা মমতার
ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি সারাইয়ের জন্য দু'লাখ টাকার আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বগটুইয়ে মৃতদের পরিবারকে চাকরির ঘোষণা মমতার
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: চাকর এবং আর্থিক সাহায্যে মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোলা যাবে না জানি। তাও বলছি আপনাদের সংসার চালানোর জন্য। মুখ্যমন্ত্রীর কোটা থেকে ১০ জনের পরিবারের সদস্যদের চাকরি দেওয়া হবে। প্রথম বছর ১০,০০০ টাকা করে দেওয়া হবে। এক বছর পরে স্থায়ী চাকরি দেওয়া হবে।
যেখানে পালিয়ে গিয়েছে, সেখান থেকে দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে, নির্দেশ মমতার
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: এমনভাবে সাজাতে হবে কেস পরিবার, পড়শিদের সঙ্গে। কোনও কথা শুনতে চাই না। একে পেলাম না, ওকে পেলাম না। ওখানে পালিয়ে গিয়েছে। যেখান পালিয়ে গিয়েছে, সেখান থেকে গ্রেফতার করে আনতে হবে।
তৃণমূলের ব্লক সভাপতি গ্রেফতারের নির্দেশ মমতার
‘আমাদের ব্লক সভাপতি আনারুল শেখকে গ্রেফতার করতে হবে। আনারুলকে জানানো সত্ত্বেও পুলিশকে পাঠায়নি। ওকে অ্যারেস্ট করে দেখতে হবে, কেন পুলিশ পাঠানো হয়নি।’ রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নির্দেশ দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা জানান, আনারুলকে আত্মসমর্পণ করতে হবে। নাহলে যেখান থেকে হবে, সেখান থেকে গ্রেফতার করুন।
'এরকম নৃশংস ঘটনা কখনও ঘটতে পারে, ভাবতেও পারিনি', বগটুইয়ে বললেন মমতা
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়: আপনাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং মর্মান্তিক ঘটনা। এরকম নৃশংস ঘটনা কখনও ঘটতে পারে, কখনও ভাবতে পারিনি। কয়েকটা লোকের জন্য এরকম অশান্তি হচ্ছে। আমার শিশু, মায়েরা আক্রান্ত হয়েছে।
অভিশপ্ত রাতে কী হয়েছিল? মমতাকে জানাচ্ছেন পরিবারের সদস্যরা
অভিশপ্ত রাতে কী হয়েছিল? তা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানাচ্ছেন মৃতদের পরিবারের সদস্যরা। নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়েও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলছেন।
জীবন্ত পোড়ানো হয়েছে আত্মীয়দের, হাতজোড় করে মমতার সামনে আকুতি পরিবারের
পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে আত্মীয়দের। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে হাতজোড় করে আকুতি জানালেন মৃতদের পরিবারের সদস্যদের। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন তাঁরা। একজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
মমতার সঙ্গে আছেন অনুব্রত
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে আছেন বীরভূমের তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। যিনি দাবি করেছিলেন, টিভি ফেটে আগুন লেগেছিল। যে তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছে রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)।
বগটুইয়ে পৌঁছে গেলেন মমতা
রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে এসে পৌঁছালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন। গত সোমবার রাতে যে গ্রামে কমপক্ষে আটজনকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। সেখান থেকে রামপুরহাটে যেতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী।
'বুদ্ধিজীবীরা চোখে কন্ডোম বেঁধে ল্যাংটা হয়ে ঘুমোচ্ছেন', বিতর্কিত পোস্ট বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ'র
'বুদ্ধিজীবীরা চোখে কন্ডোম বেঁধে ল্যাংটা হয়ে ঘুমোচ্ছেন', বিতর্কিত পোস্ট বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ'র - বিস্তারিত পড়ুন এখানে।
‘দোষীদের শাস্তি চাই’, মমতা পৌঁছানোর আগে বগটুইয়ে প্ল্যাকার্ড
বগটুই গ্রামে রাস্তার দু'দিকে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে আছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
বগটুইয়ে এসেছেন মৃতদের পরিবারের সদস্যরা
যে আটজনকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের বগটুইয়ে আনা হয়েছে। তাঁরা সাঁইথিয়ায় ছিলেন। প্রশাসনের তরফে আশ্বাস দিয়ে তাঁদের বগটুইয়ে আনা হয়েছে।
রামপুরহাটে নেমে সোজা গ্রামে যাচ্ছেন মমতা
রামপুরহাটে পৌঁছে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রওনা দিলেন বগটুইয়ের উদ্দেশে। প্রাথমিকভাবে রামপুরহাটে নেমে সার্কিট হাউসে যাওয়ার কথা ছিল মমতার। তবে সেই পরিকল্পনা পালটে গিয়েছে। সরাসরি ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী
বগটুইয়ে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা
নৃশংস ঘটনার তিনদিনের মাথায় এখনও থমথমে রামপুরহাটের বগটুই। তারইমধ্যে আজ (বৃহস্পতিবার) বগটুইয়ে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মৃতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে পারেন তিনি। যেতে পারেন হাসপাতালেও।