মহিলা থেকে পুরুষ হতে চেয়েছিলেন রূপান্তরকামী। কিন্তু বাধ সেধেছে পুরুষাঙ্গ! লিঙ্গ বদলের অস্ত্রোপচার করতে গিয়ে নানা সংকটের মুখে পড়তে হয়েছে ওই মহিলাকে। দু’বার তাঁর শরীরে পুরুষাঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হলেও সেই অস্ত্রোপচার বিফলে গিয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার জন্য কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালকে কাঠগড়ায় তুলেছেন গাজলের বাসিন্দা অভিযোগকারিণী রূপান্তরকামী। এখন আদৌ তাঁর প্রাণ বাঁচবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন ওই মহিলা। এমনকী, হাসপাতালের বিরুদ্ধে তাঁকে মানসিক ও শারীরিক হয়রানি করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ তুলেছেন তিনি। এই ঘটনায় আবারও রূপান্তরকামীদের অবহেলা ছবি ফুটে উঠেছে বলে মত অনেকের।
তবে মহিলার সমস্ত অভিযোগ নেস্যাৎ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালে দাবি, অন্য রোগীদের মতোই তাঁর চিকিৎসা করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসায় কোনও গাফিলতি করা হচ্ছে না। এমনকী, মহিলার অভিযোগ খতিয়ে দেখারও আশ্বাস দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই নিয়ে ওই মহিলার শরীরে দ্বিতীয়বার পুরুষাঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু দু’বারই সেই অস্ত্রোপচার বিফল হয়েছে ।
হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত তিনটি অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁর শরীরে। হাত ও পায়ের মাংস কেটে দু’বার পুরুষাঙ্গ তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু দু’বারই অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। এবার দ্বিতীয় পুরুষাঙ্গটিও বাদ দেবেন চিকিৎসকরা। কারণ, সেটিতেও সমস্যা রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
তবে মহিলার সমস্ত অভিযোগ নেস্যাৎ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। হাসপাতালে দাবি, অন্য রোগীদের মতোই তাঁর চিকিৎসা করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসায় কোনও গাফিলতি করা হচ্ছে না। এমনকী, মহিলার অভিযোগ খতিয়ে দেখারও আশ্বাস দিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, এই নিয়ে ওই মহিলার শরীরে দ্বিতীয়বার পুরুষাঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু দু’বারই সেই অস্ত্রোপচার বিফল হয়েছে । সোমবার পুনরায় অস্ত্রোপচার করে আগের প্রতিস্থাপন করা পুরুষাঙ্গটি বাদ দেবেন চিকিৎসকরা।
হাসপাতাল সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত তিনটি অস্ত্রোপচার হয়েছে তাঁর শরীরে। হাত ও পায়ের মাংস কেটে দু’বার পুরুষাঙ্গ তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু দু’বারই অস্ত্রোপচার সফল হয়নি। এবার দ্বিতীয় পুরুষাঙ্গটিও বাদ দেবেন চিকিৎসকরা। কারণ, সেটিতেও সমস্যা রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
ওই মহিলার প্রথম পর্যায়ের লিঙ্গ পরিবর্তনের অস্ত্রপ্রচার হয়ে গিয়েছিল। ১৮ অগস্ট দ্বিতীয় ধাপের অস্ত্রোপচারে পুরুষাঙ্গ তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ওই মহিলার অভিযোগ, অস্ত্রোপচারের পর তাঁর নতুন পুরুষাঙ্গটি দেখতে আসেন নার্সরা। তখনই তাঁর সঙ্গে চরম অভব্য আচরণ করেছেন তাঁরা। মহিলার গুরুতর অভিযোগ, তাঁর পুরুষাঙ্গের উপর বালিশ ফেলে দেওয়ায়, সেটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। মহিলার দাবি, ইতিমধ্যেই তাঁর তিন তিনটে অস্ত্রোপচার হয়ে গিয়েছে। প্রচন্ড লড়াই করছেন তিনি। তাঁর উপরে যে কি ঘটছে, সেটা তিনি বোঝাতে পারবেন না।
হাসপাতালের এক চিকিৎসকের দাবি, মহিলা যে অভিযোগ করেছেন সেটা সঠিক কারণ নয়। কারণ, আমাদের তরফ থেকে একচুলও গাফিলতি আছে বলে আমি মনে করি না। আর পাঁচটা রোগীকে যেভাবে ১০০ শতাংশ দিয়ে চিকিৎসা করা হচ্ছে। এক্ষেত্রেও একইভাবে চিকিৎসা করেছি । তবে তাঁর সমস্ত অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।