নয়াদিল্লি যাওয়ার আগেই আজ, রবিবার ত্রিপুরা যাওয়ার কথা তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের। সেখানে উপনির্বাচন রয়েছে। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে থাকবেন তিনি। সোমবার সকালে আগরতলায় একটি সাংবাদিক বৈঠক করার কথা তাঁর। তারপর বিকেলে একটি জনসভাও করবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
মঙ্গলবার বিরোধীদের বৈঠক রয়েছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী করা নিয়ে এই বৈঠক। নিজে রাষ্ট্রপতি পদে প্রার্থী হতে না চাইলেও বৈঠক ডেকেছেন এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ার। এই বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত থাকছেন না। সেটা তিনি আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। বরং তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে এই বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেন দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলে সূত্রের খবর।
ঠিক কী জানা যাচ্ছে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৫ জুন নয়াদিল্লিতে বিরোধীদের যে বৈঠক ডেকেছিলেন সেখানে মোটামুটি একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছে বিরোধী দলগুলি। সেটা হল, ঐকমত্যের ভিত্তিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থী দেবে বিরোধী শিবির। আর সেই প্রার্থী দেশের সংবিধানের আদর্শকে রক্ষা করবেন। সুতরাং মঙ্গলবারের বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের থাকাটা অপরিহার্য নয়। বরং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় উপস্থিত থেকে সবাই যাঁকে প্রার্থী করবেন তাতে সিলমোহর দেবেন।
উল্লেখ্য, নয়াদিল্লি যাওয়ার আগেই আজ, রবিবার ত্রিপুরা যাওয়ার কথা তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের। সেখানে উপনির্বাচন রয়েছে। তাই শেষ মুহূর্তের প্রচারে থাকবেন তিনি। সোমবার সকালে আগরতলায় একটি সাংবাদিক বৈঠক করার কথা তাঁর। তারপর বিকেলে একটি জনসভাও করবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখান থেকেই বিরোধীদের বৈঠকে যোগ দিতে নয়াদিল্লি যাবেন বলে সূত্রের খবর।