গত ২রা অগস্ট। চিত্তরঞ্জন সেবাসদনে পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন বজবজের বাসিন্দা এক তরুণী। পরিবারের দাবি, সন্তান জন্ম নেওয়ার ৪দিন পর হাসপাতাল থেকে তাদের জানানো হয় সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে পরিবারের দাবি মৃত সন্তান তাদের নয়। সন্তানের মায়ের দাবি যে সন্তানকে দেখানো হয়েছে তা তাঁর নয়। পরিবারের দাবি, সদ্যোজাতকে এক ঝলক দেখানো হয়েছিল। এদিকে মৃত্য়ুর পরেও শিশুকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি বলে পরিবারের অভিযোগ। ইতিমধ্যেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে ওই পরিবার।
এদিকে গোটা ঘটনাকে ঘিরে ব্য়াপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মা পারমি দাসের অভিযোগ, বাচ্চা বদল করা হয়েছে। জন্মানোর পর চারদিন বাচ্চা অন্য জায়গায় ছিল। এরপর বাচ্চা মারা গিয়েছে বলে বলা হচ্ছে। মৃত বাচ্চাকেও আমাকে দেখানো হয়নি। কিন্তু কিসের উপর ভিত্তি করে তাঁরা এই বাচ্চা বদলের দাবি করছেন? পরিবারের দাবি, জন্মানোর পর বাচ্চাটিকে একঝলক দেখতে দেওয়া হয়েছিল। সেই সদ্যোজাত সন্তানের একটি ছবি তারা তুলে রেখেছিলেন। কিন্তু সেই ছবির সঙ্গে মৃত সন্তানের কোনও মিল নেই। সেকারণেই সন্দেহ হচ্ছে এই সন্তান তাঁদের নয়।
তবে গোটা ঘটনাকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি এব্য়াপারে লিখিত অভিযোগ পেলে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। কিন্তু পরিবারের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের কাছে গিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না।
গত ২রা অগস্ট। চিত্তরঞ্জন সেবাসদনে পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন বজবজের বাসিন্দা এক তরুণী। পরিবারের দাবি, সন্তান জন্ম নেওয়ার ৪দিন পর হাসপাতাল থেকে তাদের জানানো হয় সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে পরিবারের দাবি মৃত সন্তান তাদের নয়। সন্তানের মায়ের দাবি যে সন্তানকে দেখানো হয়েছে তা তাঁর নয়। পরিবারের দাবি, সদ্যোজাতকে এক ঝলক দেখানো হয়েছিল। এদিকে মৃত্য়ুর পরেও শিশুকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়নি বলে পরিবারের অভিযোগ। ইতিমধ্যেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছে ওই পরিবার।
এদিকে গোটা ঘটনাকে ঘিরে ব্য়াপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মা পারমি দাসের অভিযোগ, বাচ্চা বদল করা হয়েছে। জন্মানোর পর চারদিন বাচ্চা অন্য জায়গায় ছিল। এরপর বাচ্চা মারা গিয়েছে বলে বলা হচ্ছে। মৃত বাচ্চাকেও আমাকে দেখানো হয়নি। কিন্তু কিসের উপর ভিত্তি করে তাঁরা এই বাচ্চা বদলের দাবি করছেন। পরিবারের দাবি, জন্মানোর পর বাচ্চাটিকে একঝলক দেখতে দেওয়া হয়েছিল। সেই সদ্যোজাত সন্তানের একটি ছবি তারা তুলে রেখেছিলেন। কিন্তু সেই ছবির সঙ্গে মৃত সন্তানের ছবির কোনও মিল নেই। সেকারণেই সন্দেহ হচ্ছে এই সন্তান তাঁদের নয়।
তবে গোটা ঘটনাকে ঘিরে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি এব্য়াপারে লিখিত অভিযোগ পেলে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া হবে। লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ। কিন্তু পরিবারের দাবি, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের কাছে গিয়েও কোনও লাভ হচ্ছে না।
|#+|