তিনি যা চেয়েছিলেন অবশেষে তাই ঘটল। ইস্তফাপত্র গ্রহণ করলেন লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। আর তার পর থেকেই সাংসদ রইলেন না তিনি। তবে তাঁর হৃদয় জুড়ে রইল আসানসোল। হ্যাঁ, তিনি বাবুল সুপ্রিয়। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। মানুষের জন্য বড় কিছু করার সুযোগ তাঁকে দেওয়া হচ্ছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। এই কথা তিনি নিজেই বলেছিলেন। সাংসদ পদ থেকে বাবুল সুপ্রিয়র ইস্তফা গ্রহণ করেছেন লোকসভার স্পিকার। এই নিয়ে স্পিকারের সঙ্গে দেখা করে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এবার তা বাস্তবায়িত হল।
সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে তিনি পদ্মফুল ছেড়ে ঘাসফুলে আসেন। তার পর থেকেই তিনি সাংসদ পদ ছাড়তে চেয়েছিলেন। সময় নিয়ে দোটানা চলছিল। তাই বাবুল সুপ্রিয় দেখা করেছিলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার সঙ্গে। তবে এই সময়ের মধ্যে নিজের সংসদীয় তহবিলের সমস্ত অর্থ, খরচের জন্য মঞ্জুর করে দেন। আর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে দিয়েছেন।
তিনি যা চেয়েছিলেন অবশেষে তাই ঘটল। ইস্তফাপত্র গ্রহণ করলেন লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লা। আর তার পর থেকেই সাংসদ রইলেন না তিনি। তবে তাঁর হৃদয় জুড়ে রইল আসানসোল। হ্যাঁ, তিনি বাবুল সুপ্রিয়। বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। মানুষের জন্য বড় কিছু করার সুযোগ তাঁকে দেওয়া হচ্ছে। তাই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। এই কথা তিনি নিজেই বলেছিলেন। সাংসদ পদ থেকে বাবুল সুপ্রিয়র ইস্তফা গ্রহণ করেছেন লোকসভার স্পিকার। এই নিয়ে স্পিকারের সঙ্গে দেখা করে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। এবার তা বাস্তবায়িত হল।
সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে তিনি পদ্মফুল ছেড়ে ঘাসফুলে আসেন। তার পর থেকেই তিনি সাংসদ পদ ছাড়তে চেয়েছিলেন। সময় নিয়ে দোটানা চলছিল। তাই বাবুল সুপ্রিয় দেখা করেছিলেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লার সঙ্গে। তবে এই সময়ের মধ্যে নিজের সংসদীয় তহবিলের সমস্ত অর্থ, খরচের জন্য মঞ্জুর করে দেন। আর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে দিয়েছেন।|#+|
ইস্তফাপত্র যেদিন বাবুল সুপ্রিয় জমা দিয়েছিলেন সেদিন তিনি বলেছিলেন, বিজেপি শিবির থেকেই আমি রাজনীতির কেরিয়ার শুরু করেছি। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, দলের সভাপতির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। তাঁরা আমার প্রতি ভরসা রেখেছেন। কিন্তু আমি দলটা অন্তর থেকেই ছেড়েছি। তাই বিজেপির হয়ে আমার সাংসদ পদটাও রাখা উচিত নয়।
সেই ইস্তফাপত্র অবশেষে আজ গৃহীত হল। আর বাবুল সুপ্রিয় সাংসদ রইলেন না। এখন থেকে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসের পুরোপুরি সৈনিক হয়ে গেলেন। তবে তিনি আসানসোল থেকে আবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কিনা তা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি। কিন্তু বড় সুযোগ তাঁকে দেওয়া হবে বলেই তিনি সিঙ্গল ফুল থেকে জোড়াফুলে এসেছেন বলে জানিয়েছিলেন স্বয়ং বাবুল।