হাসিনা জমানায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সখ্যের নতুন পর্যায়ের শুরুতে নিজের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ভারতের সাহায্যেই জন্মেছে বাংলাদেশ। নতুন বন্ধু পেয়ে পুরনো বন্ধুকে যেন ভুলে না যায় তাঁরা।
গত সপ্তাহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের প্রায় ২০ মিনিট টেলিফোনিক কথোপকথন হয়। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় দুদেশের মধ্যে। গত ৫ বছর ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ক্রমশ খারাপ হচ্ছিল। তার মধ্যেই তাঁদের টেলিফোনালাপে নতুন আশা খুঁজছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাইছিল পাকিস্তান। তাই দরদ বেশি ছিল তাদেরই।
পাকিস্তানের সঙ্গে কথা শুরু করতেই হাসিনাকে ইতিহাস মনে করিয়ে টুইট করেছেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ফেসবুকে তিনি ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের গভীরতার ঐতিহ্য মনে করিয়েছেন।
হাসিনা জমানায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সখ্যের নতুন পর্যায়ের শুরুতে নিজের দেশের প্রধানমন্ত্রীকে বিঁধলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, ভারতের সাহায্যেই জন্মেছে বাংলাদেশ। নতুন বন্ধু পেয়ে পুরনো বন্ধুকে যেন ভুলে না যায় তাঁরা।
গত সপ্তাহে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের প্রায় ২০ মিনিট টেলিফোনিক কথোপকথন হয়। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয় দুদেশের মধ্যে। গত ৫ বছর ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ক্রমশ খারাপ হচ্ছিল। তার মধ্যেই তাঁদের টেলিফোনালাপে নতুন আশা খুঁজছে পাকিস্তান। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের দাবি, দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে চাইছিল পাকিস্তান। তাই দরদ বেশি ছিল তাদেরই।
পাকিস্তানের সঙ্গে কথা শুরু করতেই হাসিনাকে ইতিহাস মনে করিয়ে টুইট করেছেন নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন। ফেসবুকে তিনি ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের গভীরতার ঐতিহ্য মনে করিয়েছেন।
তসলিমা ফেসবুকে লেখেন, ‘একাত্তরে বাংলাদেশের জন্মে সাহায্য করেছিল ভারত। ১৯৭৫ সালে তাঁর (শেখ হাসিনার) বাবার (মুজিবুর রহমান) হত্যার পর স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে অতিথি হয়ে ভারতে ছিলেন হাসিনা। এখন হাসিনা নতুন বন্ধুকে জড়িয়ে ধরতে পুরনো বন্ধুর হাত ছাড়ছেন। এটা মোটেও ভাল বুদ্ধি নয়।’
বাংলাদেশের তরফে যদিও পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কের অগ্রগতির ব্যাপারে যাবতীয় জল্পনা খারিজ করা হয়েছে। সেদেশের একে আবদুল মোমেন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নেহাতই সৌজন্যমূলক কথোপকথন হয়েছে হাসিনা ও ইমরানের। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় রণকৌশল নিয়ে কিছু কথা বলেছেন তাঁরা। এর বাইরে কোনও তাৎপর্য বিশ্লেষণ অনুচিত।