বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > CV Ananda Bose: বোসের বিরুদ্ধে ফোঁস করে গোপন রিপোর্ট নয়াদিল্লিতে, শাহকে কী নালিশ বঙ্গ–বিজেপির?‌

CV Ananda Bose: বোসের বিরুদ্ধে ফোঁস করে গোপন রিপোর্ট নয়াদিল্লিতে, শাহকে কী নালিশ বঙ্গ–বিজেপির?‌

হাতে খড়ি অনুষ্ঠানে পাশাপাশি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

২০২২ সালের নভেম্বর মাসে বাংলার স্থায়ী রাজ্যপাল হন সিভি আনন্দ বোস। বিজেপি নেতারা ভেবেছিলেন তাঁদের অভিযোগ শুনে নবান্নকে চাপে রাখবেন নতুন রাজ্যপাল। যা আগে জগদীপ ধনখড়ের জমানায় দেখা গিয়েছিল। কিন্তু সেটা না হওয়ায় বাংলার বিজেপি নেতারা ক্ষুব্ধ। স্বপন দাশগুপ্ত প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

বাংলার নতুন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে নিয়ে চলতে পারছেন না বঙ্গ–বিজেপির নেতারা। তাই তাঁর সম্পর্কে বাংলা থেকে একটি রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। অর্থাৎ অমিত শাহের মন্ত্রকে। এই রিপোর্টটি অত্যন্ত ‘গোপন’ বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে এই রিপোর্টটি পাঠিয়েছেন কয়েকজন বঙ্গ– বিজেপির শীর্ষ নেতারা। এমনকী এই রিপোর্টে রাজ্যপাল রাজ্য বিজেপির নেতাদের এবং রাজ্যপালের প্রকাশ্যে করা মন্তব্যগুলি উল্লেখ রয়েছে বলে সূত্রের খবর।

এদিকে ২০২২ সালের নভেম্বর মাসে বাংলার স্থায়ী রাজ্যপাল হন সিভি আনন্দ বোস। বিজেপি নেতারা ভেবেছিলেন তাঁদের অভিযোগ শুনে নবান্নকে চাপে রাখবেন নতুন রাজ্যপাল। যা আগে জগদীপ ধনখড়ের জমানায় দেখা গিয়েছিল। কিন্তু সেটা না হওয়ায় বাংলার বিজেপি নেতারা ক্ষুব্ধ। স্বপন দাশগুপ্ত প্রকাশ্যেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এবার তাই তাঁদের ক্ষোভের কথা নয়াদিল্লির রাজনৈতিক নেতৃত্বকেও জানিয়েছেন সূত্রের খবর।

অন্যদিকে রাজভবনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে রাজ্যপালের ‘হাতেখড়ি’ অনুষ্ঠান দেখে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছেন বঙ্গ–বিজেপির নেতারা। স্বয়ং বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী যাননি অনুষ্ঠানে। এমনকী রাজ্য বিজেপির কোনও নেতা পা রাখেননি। তবে অনুষ্ঠানের পরেই রাতে রাজ্যপাল নয়াদিল্লি যান। সেই সফর সেরে তিনি রাজ্যে ফিরে এলেও ক্ষোভ কমেনি বিজেপি নেতাদের। তাঁরা পরিকল্পনা করে এই গোপন রিপোর্ট তৈরি করেছেন এবং শাহের কাছে নালিশ ঠুকেছেন বলে একটি সূত্রে খবর মিলেছে।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে পাঠানো গোপন রিপোর্টে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী, কেন্দ্রীয় বিজেপির সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। যদিও দিলীপ ঘোষ বরাবর বলে এসেছেন রাজভবন নির্ভর রাজনীতি তিনি পছন্দ করেন না। তবে কিছু ঘটনার কথা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। রাজভবন এবং রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের মধ্যে ‘দূরত্ব’ যে বেড়েই চলেছে সে কথা রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

বন্ধ করুন