দক্ষিণবঙ্গের ২ জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলির করোনা পরিস্থিতির ওপর নজরদারি করতে বিশেষ কমিটি গঠন করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। গত ১ সপ্তাহে এই ২ জেলায় Covid-19 আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে।
কলকাতা, হাওড়া ও উত্তর ২৪ পরগনার মতো করোনা সংক্রমিত এলাকা ঘেঁষা এই ২ জেলায় করোনা সংক্রমণের হার লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘গত ১ সপ্তাহে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১ থেকে বেড়ে ৩০ হয়েছে। হুগলিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ থেকে বেড়ে হয়েছে ৭১।’
এই পরিস্থিতিতে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলির কনটেনমেন্ট জোনগুলিকে কী ফাঁকফোকড় রয়েছে তা চিহ্নিত করতে চিকিৎসকদের নিয়ে কমিটি গড়েছে স্বাস্থ্য দফতর। কলকাতা ও হাওড়ার পাশাপাশি রোজ এই তিন জেলার পরিস্থিতি নিয়েও রিপোর্ট দেবে কমিটি।
স্বাস্থ্য দফতরের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘প্রতিটি দলে থাকবেন ৪ জন করে কমিউনিটি মেডিসিনেক চিকিৎসক। এই দল কাজকম্মো ঠিক মতো হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখবে। ইতিমধ্যে যে সব দল ওই এলাকাগুলিতে মোতায়েন রয়েছে তাদের ওপর নজরদারি চালাবে এই দল। করোনা আক্রান্ত জেলাগুলিতে কনটেনমেন্ট জোন বাড়ায় স্পষ্ট যে সেখানে কোনও ফাঁকফোকড় থাকছে। সেগুলো বোঝাই করতেই এই দলকে ময়দানে নামানো হচ্ছে।‘
সমস্ত সন্দেহভাজন করোনা রোগীর নমুনা ঠিক মতো পরীক্ষা হচ্ছে কি না তার ওপর নজরদারি চালাবে দল। সঙ্গে সাপ্তাহিক রিপোর্ট দেখে কোথাও নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে কি না তার ওপরে নজর রাখবে। কনটেনমেন্ট জোনগুলির কী অবস্থা তাও জানাবেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গে সোমবার পর্যন্ত কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা অন্তত ৫৬৬। এর মধ্যে কলকাতাতেই রয়েছে ৩২৬টি কনটেনমেন্ট জোন। উত্তর ২৪ পরগনায় ৯২টি, হাওড়ায় ৭৬টি কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়ায় যথাক্রমে রয়েছে ৩০টি ও ২৩টি কনটেনমেন্ট জোন।
দক্ষিণবঙ্গের ২ জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলির করোনা পরিস্থিতির ওপর নজরদারি করতে বিশেষ কমিটি গঠন করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। গত ১ সপ্তাহে এই ২ জেলায় Covid-19 আক্রান্তের সংখ্যা উদ্বেগজনকভাবে বেড়েছে।
কলকাতা, হাওড়া ও উত্তর ২৪ পরগনার মতো করোনা সংক্রমিত এলাকা ঘেঁষা এই ২ জেলায় করোনা সংক্রমণের হার লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘গত ১ সপ্তাহে দক্ষিণ ২৪ পরগনায় কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা ১ থেকে বেড়ে ৩০ হয়েছে। হুগলিতে আক্রান্তের সংখ্যা ৪০ থেকে বেড়ে হয়েছে ৭১।’
এই পরিস্থিতিতে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হুগলির কনটেনমেন্ট জোনগুলিকে কী ফাঁকফোকড় রয়েছে তা চিহ্নিত করতে চিকিৎসকদের নিয়ে কমিটি গড়েছে স্বাস্থ্য দফতর। কলকাতা ও হাওড়ার পাশাপাশি রোজ এই তিন জেলার পরিস্থিতি নিয়েও রিপোর্ট দেবে কমিটি।
স্বাস্থ্য দফতরের ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘প্রতিটি দলে থাকবেন ৪ জন করে কমিউনিটি মেডিসিনেক চিকিৎসক। এই দল কাজকম্মো ঠিক মতো হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখবে। ইতিমধ্যে যে সব দল ওই এলাকাগুলিতে মোতায়েন রয়েছে তাদের ওপর নজরদারি চালাবে এই দল। করোনা আক্রান্ত জেলাগুলিতে কনটেনমেন্ট জোন বাড়ায় স্পষ্ট যে সেখানে কোনও ফাঁকফোকড় থাকছে। সেগুলো বোঝাই করতেই এই দলকে ময়দানে নামানো হচ্ছে।‘
সমস্ত সন্দেহভাজন করোনা রোগীর নমুনা ঠিক মতো পরীক্ষা হচ্ছে কি না তার ওপর নজরদারি চালাবে দল। সঙ্গে সাপ্তাহিক রিপোর্ট দেখে কোথাও নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে কি না তার ওপরে নজর রাখবে। কনটেনমেন্ট জোনগুলির কী অবস্থা তাও জানাবেন তাঁরা।
পশ্চিমবঙ্গে সোমবার পর্যন্ত কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা অন্তত ৫৬৬। এর মধ্যে কলকাতাতেই রয়েছে ৩২৬টি কনটেনমেন্ট জোন। উত্তর ২৪ পরগনায় ৯২টি, হাওড়ায় ৭৬টি কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও হাওড়ায় যথাক্রমে রয়েছে ৩০টি ও ২৩টি কনটেনমেন্ট জোন।