বাদুড়িয়াকাণ্ডে শাসক বিজেপি তরজার মধ্যেই জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। বুধবার তিনি বলেন, ‘রাজ্যের সব থেকে অপদার্থ মন্ত্রী হলেন জ্যোতিপ্রিয়বাবু। ওনার এসব ব্যাপারে মুখ না খোলাই ভাল।'
এদিন শমীকবাবু বলেন, ‘জ্যোতিপ্রিয়বাবু আগে রাতে বিজেপির ভূত দেখতেন, এখন দিনেও দেখছেন। ওর থেকে অপদার্থ মন্ত্রী রাজ্যে আরেকটা নেই। এই দুর্দিনে যিনি মন্ত্রী হয়ে রাজ্যের মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন না, তাঁর বেশি কথা না বলাই ভাল।’
শমীকবাবুর দাবি, ‘যে কোনও ঘটনা ঘটলেই সরকার বিজেপির দিকে আঙুল তোলা ছাড়া আর কিছু করতে পারছে না। জনরোষকে সামাল দিতে পারছে না সরকার। এটা একটা রাজনৈতিক চক্রান্ত। ওসির মাথা ফাটুক এটা আমরা চাই না। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। মানুষের রোষ যদি সরকার সামলাতে না পারেন তবে তা তাঁদের ব্যর্থতা।‘
বলে রাখি, তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ত্রাণ বিলি নিয়ে বৈষম্যের অভিযোগে বুধবার সকালে বাদুড়িয়ায় পথ অবরোধ করেছিলেন স্থানীয়রা। সেই সময় স্থানীয় থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশ গ্রামবাসীদের ওপর লাঠি চালালে স্থানীয়রা পালটা প্রতিরোধ গড়েন। ওসিকে মাটিতে ফেলে ব্যাপক মারধর করেন তাঁরা। এতে মাথা ফাটে ওসির।
বাদুড়িয়াকাণ্ডে শাসক বিজেপি তরজার মধ্যেই জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য। বুধবার তিনি বলেন, ‘রাজ্যের সব থেকে অপদার্থ মন্ত্রী হলেন জ্যোতিপ্রিয়বাবু। ওনার এসব ব্যাপারে মুখ না খোলাই ভাল।'
এদিন শমীকবাবু বলেন, ‘জ্যোতিপ্রিয়বাবু আগে রাতে বিজেপির ভূত দেখতেন, এখন দিনেও দেখছেন। ওর থেকে অপদার্থ মন্ত্রী রাজ্যে আরেকটা নেই। এই দুর্দিনে যিনি মন্ত্রী হয়ে রাজ্যের মানুষের খাবারের ব্যবস্থা করতে পারেন না, তাঁর বেশি কথা না বলাই ভাল।’
শমীকবাবুর দাবি, ‘যে কোনও ঘটনা ঘটলেই সরকার বিজেপির দিকে আঙুল তোলা ছাড়া আর কিছু করতে পারছে না। জনরোষকে সামাল দিতে পারছে না সরকার। এটা একটা রাজনৈতিক চক্রান্ত। ওসির মাথা ফাটুক এটা আমরা চাই না। কিন্তু আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব সরকারের। মানুষের রোষ যদি সরকার সামলাতে না পারেন তবে তা তাঁদের ব্যর্থতা।‘
বলে রাখি, তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে ত্রাণ বিলি নিয়ে বৈষম্যের অভিযোগে বুধবার সকালে বাদুড়িয়ায় পথ অবরোধ করেছিলেন স্থানীয়রা। সেই সময় স্থানীয় থানার ওসির নেতৃত্বে পুলিশ গ্রামবাসীদের ওপর লাঠি চালালে স্থানীয়রা পালটা প্রতিরোধ গড়েন। ওসিকে মাটিতে ফেলে ব্যাপক মারধর করেন তাঁরা। এতে মাথা ফাটে ওসির।