কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি ব্যক্তিগত গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করতে পারেন না। এমনকী মন্ত্রী, বিধায়ক, সাংসদরাও নন। অ্যাম্বুল্যান্স এবং দমকলের গাড়িতে নীলবাতি ব্যবহার হয়। তাই ব্যক্তিগত গাড়িতে লালবাতি লাগিয়ে ঘোরা কার্যত অপরাধ হিসাবেই গণ্য হয়।
তিনি এখন অসুস্থ হয়ে বাড়িতে। এড়িয়েছেন সিবিআইয়ের ডাক। তা নিয়ে রাজ্য–রাজনীতিতে জোর চর্চা হয়েছিল। হ্যাঁ, তিনি বীরভূম তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। এবার নতুন করে আইনি জটে জড়ালেন অনুব্রত মণ্ডল। জেলা সভাপতি হয়ে লালবাতি লাগানো গাড়ি চড়া নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হল জনস্বার্থ মামলা। আগামী সপ্তাহে শুনানি হবে বলে খবর।
ঠিক কী নিয়ে মামলা? অভিযোগ, জেলা সভাপতি পদে থেকে লালবাতি লাগানো গাড়িতে ঘোরেন অনুব্রত মণ্ডল। এমনকী এপ্রিল মাসে যখন কলকাতায় এসেছিলেন তখনও সেই গাড়িতেই তাঁকে দেখা গিয়েছিল। আর হাসপাতালেও গিয়েছিলেন লালবাতি লাগানো গাড়িতে করেই। এবার সেই লালবাতির গাড়ি চড়ার এক্তিয়ার নিয়ে মামলা হল অনুব্রত মণ্ডলের বিরুদ্ধে।
নিয়ম কী লালবাতির ক্ষেত্রে? কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও ব্যক্তি ব্যক্তিগত গাড়িতে লালবাতি ব্যবহার করতে পারেন না। এমনকী মন্ত্রী, বিধায়ক, সাংসদরাও নন। অ্যাম্বুল্যান্স এবং দমকলের গাড়িতে নীলবাতি ব্যবহার হয়। তাই ব্যক্তিগত গাড়িতে লালবাতি লাগিয়ে ঘোরা কার্যত অপরাধ হিসাবেই গণ্য হয়।