আবার একুশের নির্বাচনের ছায়া পড়ল উপনির্বাচনে। সেই বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যের টুইট খোঁচা। আর প্রার্থীর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভবানীপুর উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মনোনয়ন জমা দিয়ে জনসংযোগে বেরিয়েছেন। তারপর গিয়েছেন মসজিদে। এবার এই নিয়ে টুইট করেছেন অমিত মালব্য। তিনি লিখেছেন, ‘ভবানীপুরে কি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও প্রতিদ্বন্দ্বী নেই? বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতে যাবেন? ভুল করছেন! ১৬ আনা মসজিদে তাঁর যাওয়া কোনও হঠাৎ সিদ্ধান্ত ছিল না, ভোট চাইতেই মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি।’
এটা ঠিক যে, একবালপুরের ষোলো আনা মসজিদে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গিয়েছিলেন। নির্বাচনী প্রচারে প্রার্থী যে কোনও জায়গায় যেতেই পারেন। কিন্তু এই বিষয়টি নিয়েই কটাক্ষ করে টুইট করলেন বিজেপি নেতা অমিল মালব্য। যদিও তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, হিন্দু–মুসলিম বিভাজন করাটা ওদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা এসব বলি না। বলতে গেলে তো বলাই যায়, মনোনয়ন জমা দেওয়ার আগে এসগিন রোডের গোল মন্দিরে কেন গিয়েছিলেন বিজেপি প্রার্থী? আমরা এসব করি না। যাদের কোনও কাজ নেই তারা এই বিভাজনের রাজনীতি করে।
আর অমিত মালব্যর বক্তব্য, ‘এই নির্বাচনের কথা ভেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘামছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয়ের ব্যাপারে কি সত্যিই আত্মবিশ্বাসী? সেকথা ভুলে যান। ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট চাইতেই মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। আর কিছুদিনের মধ্যে তাঁকে দেখা যাবে বুথে বুথে ঘুরতে।’ বিজেপি এই নিয়ে শোরগোল ফেলতে চাইলেও তৃণমূল কংগ্রেস তাতে আমল দিচ্ছে না। বরং তাঁরা ছোট ছোট সভা, ঘরোয়া সভা করার দিকেই জোর দিচ্ছেন।
আর অমিত মালব্যর বক্তব্য, ‘এই নির্বাচনের কথা ভেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘামছেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয়ের ব্যাপারে কি সত্যিই আত্মবিশ্বাসী? সেকথা ভুলে যান। ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভোট চাইতেই মসজিদে গিয়েছিলেন তিনি। আর কিছুদিনের মধ্যে তাঁকে দেখা যাবে বুথে বুথে ঘুরতে।’ বিজেপি এই নিয়ে শোরগোল ফেলতে চাইলেও তৃণমূল কংগ্রেস তাতে আমল দিচ্ছে না। বরং তাঁরা ছোট ছোট সভা, ঘরোয়া সভা করার দিকেই জোর দিচ্ছেন।|#+|
উল্লেখ্য, একবালপুর এলাকার ষোলোআনা মসজিদে সোমবার বিকেলে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে পৌঁছেই ইমামদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেন তিনি। সেই বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে হাজির ছিলেন রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও। যদিও বৈঠকের বিষয় অজানা। বিজেপি এখানে সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক টানার জন্যই বৈঠক বলে ইঙ্গিত দিচ্ছে।