এবার আদালত অবমাননার অভিযোগে আরও বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। এবার সংসদ সভাপতিকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দিল আদালত। সোমবার বেলা ১১টায় সংসদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে হাজিরা দিতে হবে আদালতে। কেন আদালতের নির্দেশের পরও ভুল প্রশ্নে পরীক্ষার্থীদের নম্বর দেওয়া হল না তা জানাতে হবে তাঁকে।
এবার আদালত অবমাননার অভিযোগে আরও বিপাকে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। এবার সংসদ সভাপতিকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দিল আদালত। সোমবার বেলা ১১টায় সংসদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে হাজিরা দিতে হবে আদালতে। কেন আদালতের নির্দেশের পরও ভুল প্রশ্নে পরীক্ষার্থীদের নম্বর দেওয়া হল না তা জানাতে হবে আদালতকে।
২০১৪ সালের টেটের প্রশ্নে একাধিক ভুল ছিল। সেই প্রশ্নের জবাব যারা দিয়েছেন তাদের সংসদ নম্বর দেয়নি বলে অভিযোগ। এই নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত চাকরিপ্রার্থীরা আদালতের দ্বারস্থ হলে ২০১৮ সালে প্রত্যেকটি ভুল প্রশ্নে পূর্ণমান দিতে হবে বলে নির্দেশ দেন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়। অভিযোগ তার পরও ভুল প্রশ্নে নম্বর দেয়নি পর্ষদ।
এর জেরে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেন চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মামলার পক্ষ করা হয় সংসদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। শুক্রবার মামলার শুনানিতে মানিকবাবুকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মানিকবাবুর আইনজীবী সময় চাইলেও আবেদন গ্রাহ্য করেনি আদালত। ফলে সোমবার বেলা ১১টায় কলকাতা হাইকোর্টে দাঁড়িয়ে বিচারপতির প্রশ্নের জবাবদিহি করতে হচ্ছে মানিকবাবুকে।
তবে এবারই প্রথম নয়, প্রাথমিক টেট মামলায় সপ্তাহখানেক আগে মানিকবাবুকে জরিমানা করে আদালত। প্রত্যেক মামলাকারীকে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। তার পর ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পর্ষদ সভাপতি।অভিযোগ তার পরও ভুল প্রশ্নে নম্বর দেয়নি পর্ষদ।
এর জেরে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেন চাকরিপ্রার্থীরা। সেই মামলার পক্ষ করা হয় সংসদ সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। শুক্রবার মামলার শুনানিতে মানিকবাবুকে সশরীরে হাজিরার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মানিকবাবুর আইনজীবী সময় চাইলেও আবেদন গ্রাহ্য করেনি আদালত। ফলে সোমবার বেলা ১১টায় কলকাতা হাইকোর্টে দাঁড়িয়ে বিচারপতির প্রশ্নের জবাবদিহি করতে হচ্ছে মানিকবাবুকে।
তবে এবারই প্রথম নয়, প্রাথমিক টেট মামলায় সপ্তাহখানেক আগে মানিকবাবুকে জরিমানা করে আদালত। প্রত্যেক মামলাকারীকে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি। তার পর ফের আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পর্ষদ সভাপতি।