বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > Kolkata-Varanasi expressway: কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ের জন্য হুগলি নদীতে নতুন সেতু তৈরিতে অনুমতি কেন্দ্রের

Kolkata-Varanasi expressway: কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ের জন্য হুগলি নদীতে নতুন সেতু তৈরিতে অনুমতি কেন্দ্রের

কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ের জন্য সেতু হবে হুগলি নদীতে। প্রতীকী ছবি

পরিকল্পনা অনুযায়ী, উলুবেড়িয়া-বাগনান হয়ে কলকাতায় পৌঁছবে কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ে। সেক্ষেত্রে বাটানগর, বজবজ বা পূজালী বন্দরের সেতু তৈরি করলে সুবিধা হবে বলে মতামত দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্র এ বিষয়ে সম্মতি দেওয়ায় এবার এ নিয়ে রিপোর্ট দেওয়া হবে।

কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ের জন্য হুগলি হুগলি নদীর উপর আরও একটি সেতু নির্মাণের কথা আগেই জানিয়েছিল জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। প্রশাসনিক সূত্রের খবর, সেই সেতু নির্মাণের বিষয়ে অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্র। দ্বিতীয় হুগলি সেতুর দক্ষিণে বাটানগর, বজবজ বা পূজালী বন্দরের কাছে এই সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দিয়েছে রাজ্য সরকার। মূলত কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়েতে যানজট কমানোর লক্ষ্যেই এই সেতু নির্মাণের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

জাতীয় সড়ক সূত্রে জানা গিয়েছে, কলকাতা থেকে বারাণসী পর্যন্ত মোট ৫৪৯ কিলোমিটার রাস্তা হবে। যার মধ্যে পশ্চিমবাংলায় এই রাস্তার দৈর্ঘ্য হবে ২৭৫-২৯০ কিলোমিটার। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি ও হাওড়া হয়ে কলকাতায় প্রবেশ করবে এই রাস্তা। পুরুলিয়ার ঝালদা হয়ে এই এক্সপ্রেসওয়েটি বাংলায় প্রবেশ করবে। এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরি হলে কলকাতা থেকে সড়ক পথে বারাণসী পৌঁছে যাওয়া যাবে অনেক কম সময়ে। রবীন্দ্র সেতু এবং দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে যানজট এড়াতে আরও একটি নতুন সেতু তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

আগে বারাণসী-কলকাতা এক্সপ্রেসওয়ে বাগনানে ছ’নম্বর জাতীয় সড়ক (বম্বে রোড, এখনকার পরিচিতি জাতীয় সড়ক-১৬)-এর সঙ্গে মেশার কথা ছিল। এটি হলে কলকাতামুখী যান চলাচলের সমস্যা হতে পারে। এই যুক্তি দেখিয়ে হুগলি নদীর উপর আরেকটি সেতু তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিল রাজ্য সরকার। পরিকল্পনা অনুযায়ী, উলুবেড়িয়া-বাগনান হয়ে কলকাতায় পৌঁছবে কলকাতা-বারাণসী এক্সপ্রেসওয়ে। সেক্ষেত্রে বাটানগর, বজবজ বা পূজালী বন্দরের সেতু তৈরি করলে সুবিধা হবে বলে মতামত দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, কেন্দ্র এ বিষয়ে সম্মতি দেওয়ায় এবার এ নিয়ে রিপোর্ট দেওয়া হবে। তারপরেই চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেবে কেন্দ্র। রাজ্যে এই সড়কের দৈর্ঘ্য হবে ২৭৫ থেকে ২৯০ কিলোমিটার। এর জন্য ১৬ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে বলে অনুমান করছেন আধিকারিকরা।

বন্ধ করুন