প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার আগেই কিছু অসাধু চক্র প্রতারণা করার ছক কষেছে। আর তা আটকাতে এবার কড়া পদক্ষেপ করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ, বৃহস্পতিবার সেই কথা সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দিলেন তিনি। আগামী ১৬ অগস্ট থেকে দুয়ারে সরকারের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হচ্ছে। এবারের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য আলাদা কাউন্টার থাকছে। ফর্ম ফিলাপের থাকছে বিশেষ নিয়ম। আর এটা নিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করতে চাইছে কিছু অসাধু চক্র।
এই অসাধু চক্রকে ঠেকাতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর সচিবালয়ের অধীনে একটি গ্রিভ্যান্স সেল খুলেছেন। প্রকল্প নিয়ে কাও কোনও অভিযোগ থাকলে সেখানে জমা করা যাবে। তার জন্য টোল ফ্রি নম্বর দেওয়া হয়েছে। নম্বর দুটি হলো—১০৭০/২২১৪-৩৫২৬। এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী আজ নবান্নে বলেন, ‘এবার দুয়ারে সরকারে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের জন্য পৃথক ক্যাম্প থাকছে। সেখান থেকে বিলি হবে ফর্ম। ফর্মে থাকবে ইউনিক নম্বর। সেই নম্বর নথিভুক্ত হবে সরকারের কাছে। আর এই নম্বর ছাড়া ফর্ম ফিলাপ করা যাবে না।’
এই পর পর দুটি পদক্ষেপ করে অসাধু চক্র আটকাবার চেষ্টা করা হয়েছে। সরকারি প্রকল্পের ফর্ম ফিলাপের জন্য নয়া নিয়মকানুন জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন এমন ব্যবস্থা? এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাইরে থেকে এই ফর্ম কেনা যাবে না। কোনও সংগঠন যাতে এই ফর্ম নিয়ে বাইরে অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করতে না পারেন তার জন্যই এই ব্যবস্থা।’ সুতরাং প্রশাসনের এখানে সজাগ দৃষ্টি থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, শুধু ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে’র ফর্ম নয়, কৃষক বন্ধু–স্বাস্থ্যসাথীর ফর্মেও থাকছে ইউনিক নম্বর। যাঁরা সরকারি চাকরি করেন, পেনশন পান কিংবা ভাল বেসরকারি চাকরি করেন, তাঁরা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন না। অন্যরা মাসে ৫০০ এবং তফসিলি জাতি উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত মহিলারা মাসিক ১ হাজার টাকা পাবেন।
প্রকল্প বাস্তবায়িত হওয়ার আগেই কিছু অসাধু চক্র প্রতারণা করার ছক কষেছে। আর তা আটকাতে এবার কড়া পদক্ষেপ করলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ, বৃহস্পতিবার সেই কথা সাংবাদিক বৈঠক করে জানিয়ে দিলেন তিনি। আগামী ১৬ অগস্ট থেকে দুয়ারে সরকারের দ্বিতীয় পর্ব শুরু হচ্ছে। এবারের দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য আলাদা কাউন্টার থাকছে। ফর্ম ফিলাপের থাকছে বিশেষ নিয়ম। আর এটা নিয়ে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করতে চাইছে কিছু অসাধু চক্র।
এই অসাধু চক্রকে ঠেকাতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর সচিবালয়ের অধীনে একটি গ্রিভ্যান্স সেল খুলেছেন। প্রকল্প নিয়ে কাও কোনও অভিযোগ থাকলে সেখানে জমা করা যাবে। তার জন্য টোল ফ্রি নম্বর দেওয়া হয়েছে। নম্বর দুটি হলো—১০৭০/২২১৪-৩৫২৬। এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী আজ নবান্নে বলেন, ‘এবার দুয়ারে সরকারে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্পের জন্য পৃথক ক্যাম্প থাকছে। সেখান থেকে বিলি হবে ফর্ম। ফর্মে থাকবে ইউনিক নম্বর। সেই নম্বর নথিভুক্ত হবে সরকারের কাছে। আর এই নম্বর ছাড়া ফর্ম ফিলাপ করা যাবে না।’
এই পর পর দুটি পদক্ষেপ করে অসাধু চক্র আটকাবার চেষ্টা করা হয়েছে। সরকারি প্রকল্পের ফর্ম ফিলাপের জন্য নয়া নিয়মকানুন জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন এমন ব্যবস্থা? এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাইরে থেকে এই ফর্ম কেনা যাবে না। কোনও সংগঠন যাতে এই ফর্ম নিয়ে বাইরে অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করতে না পারেন তার জন্যই এই ব্যবস্থা।’ সুতরাং প্রশাসনের এখানে সজাগ দৃষ্টি থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন, শুধু ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে’র ফর্ম নয়, কৃষক বন্ধু–স্বাস্থ্যসাথীর ফর্মেও থাকছে ইউনিক নম্বর। যাঁরা সরকারি চাকরি করেন, পেনশন পান কিংবা ভাল বেসরকারি চাকরি করেন, তাঁরা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন না। অন্যরা মাসে ৫০০ এবং তফসিলি জাতি উপজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত মহিলারা মাসিক ১ হাজার টাকা পাবেন।|#+|