ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে কী ক্ষতি হলে কত টাকা মিলবে তা জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার নবান্নে তালিকা ঘোষণা করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ৩ জুন থেকে ক্ষতিপূরণের জন্য করা যাবে আবেদন।
মুখ্যমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের জেরে রাজ্যে মোট ১৫,০০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের আর্থিক সংকুলান না থাকায় আপাতত ১,০০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ বাবদ বিলি করা হবে। আবেদন খতিয়ে দেখে সেই ক্ষতিপূরণ বিলি করা হবে ১ – ৮ জুলাই পর্যন্ত।
- মুখ্যমন্ত্রী জানান, ফসলের ক্ষতি হলে মিলবে ১,০০০ – ২,৫০০ টাকা।
- ঝড় বা জলোচ্ছ্বাসে বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেলে মিলবে ২০,০০০ টাকা।
- বাড়ির আংশিক ক্ষতি হলে মিলবে ৫,০০০ টাকা।
- গরু বা মহিষ মারা গেলে মিলবে ৩০,০০০ টাকা।
- ছোট গবাদি পশু মারা গেলে মিলবে ৩,০০০ টাকা।
- বলদ মারা গেলে মিলবে ২৫,০০০ টাকা। বাছুর মারা গেলে মিলবে ১৬,০০০ টাকা।
- পানের বরজ ভাঙলে ৫,০০০ টাকা।
- মৎস্যজীবীদের জাল ছিঁড়লে ১,৬০০ টাকা।
- নৌকা ভেঙে গেলে ১০,০০০ টাকা। আংশিক ক্ষতি হলে ৫,০০০ টাকা।
- কুটির শিল্পের যন্ত্র নষ্ট হলে ৪,১০০ টাকা। কাঁচামাল কেনার জন্য ৪,১০০ টাকা।
- গুদাম বা কারখানা নষ্ট হলে ১০,০০০ টাকা মিলবে।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করতে হবে ক্ষতিগ্রস্তকেই। ৩ – ৮ জুন পর্যন্ত করা যাবে আবেদন। ১৯ – ৩০ জুন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখা হবে। ১ – ৮ জুলাই পর্যন্ত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে জমা পড়বে ত্রাণের টাকা।
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসে কী ক্ষতি হলে কত টাকা মিলবে তা জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার নবান্নে তালিকা ঘোষণা করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী জানান, আগামী ৩ জুন থেকে ক্ষতিপূরণের জন্য করা যাবে আবেদন।
মুখ্যমন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের জেরে রাজ্যে মোট ১৫,০০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের আর্থিক সংকুলান না থাকায় আপাতত ১,০০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ বাবদ বিলি করা হয়েছে আবেদন খতিয়ে দেখে সেই ক্ষতিপূরণ বিলি করা হবে ১ – ৮ জুলাই পর্যন্ত।
- মুখ্যমন্ত্রী জানান, ফসলের ক্ষতি হলে মিলবে ১,০০০ – ২,৫০০ টাকা।
- ঝড় বা জলোচ্ছ্বাসে বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেলে মিলবে ২০,০০০ টাকা।
- বাড়ির আংশিক ক্ষতি হলে মিলবে ৫,০০০ টাকা।
- গরু বা মহিষ মারা গেলে মিলবে ৩০,০০০ টাকা।
- ছোট গবাদি পশু মারা গেলে মিলবে ৩,০০০ টাকা।
- বলদ মারা গেলে মিলবে ২৫,০০০ টাকা। বাছুর মারা গেলে মিলবে ১৬,০০০ টাকা।
- পানের বরজ ভাঙলে ৫,০০০ টাকা।
- মৎস্যজীবীদের জাল ছিঁড়লে ১,৬০০ টাকা।
- নৌকা ভেঙে গেলে ১০,০০০ টাকা। আংশিক ক্ষতি হলে ৫,০০০ টাকা।
- কুটির শিল্পের যন্ত্র নষ্ট হলে ৪,১০০ টাকা। কাঁচামাল কেনার জন্য ৪,১০০ টাকা।
- গুদাম বা কারখানা নষ্ট হলে ১০,০০০ টাকা মিলবে।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করতে হবে ক্ষতিগ্রস্তকেই। ৩ – ৮ জুন পর্যন্ত করা যাবে আবেদন। ১৯ – ৩০ জুন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখা হবে। ১ – ৮ জুলাই পর্যন্ত বাড়ির কাছে শিবির খুলে বিলি করা হবে ত্রাণের টাকা।
|#+|