গত কয়েকদিনের ধারা বজায় রইল শনিবারও। পরীক্ষা বাড়লেও এক ধাক্কায় অনেকটা কমল দৈনিক সংক্রমণ। ১৫০-এর নীচে রইল দৈনিক মৃত্যু। আর নতুন রেকর্ড করল অ্যাক্টিভ কেস হ্রাসের সংখ্যা।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজ্যে প্রায় ৬৩.৫ হাজার করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। তাতে ১১,৫১৪ জনের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। যা শুক্রবারের তুলনায় প্রায় ৬৫০ কম এবং ২১ এপ্রিলের পর সর্বনিম্ন। কলকাতা সহ রাজ্যের সমস্ত জেলাতেই সংক্রমণ নিম্নমুখি। যার ফলে রাজ্যে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৩,৫৪,৯৫৬।
এদিন রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪৮ জনের। যার মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনায় ৩৬ জন ও কলকাতায় ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নদিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। ফলে রাজ্যে মোট মৃত্যু বেড়ে হয়েছে ১৫,২৬৮।
আশার কথা এদিনও নতুন রেকর্ড করেছে অ্যাক্টিভ কেস হ্রাসের সংখ্যা। এদিন রাজ্যে ৭,৪০৮টি অ্যাক্টিভ কেস কমেছে। যার ফলে ১ লক্ষের নীচে নামার অপেক্ষায় মোট অ্যাক্টিভ কেস।
রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯১.৩২ শতাংশ। আর সামগ্রিক সংক্রমণের হার বেড়ে হয়েছে ১১.০১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞদের মতে, লকডাউনের ফল পেতে শুরু করেছে রাজ্য।
গত কয়েকদিনের ধারা বজায় রইল শনিবারও। পরীক্ষা বাড়লেও এক ধাক্কায় অনেকটা কমল দৈনিক সংক্রমণ। ১৫০-এর নীচে রইল দৈনিক মৃত্যু। আর নতুন রেকর্ড করল অ্যাক্টিভ কেস হ্রাসের সংখ্যা।
শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে শনিবার সকাল ৯টা পর্যন্ত রাজ্যে প্রায় ৬৩.৫ হাজার করোনার নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। তাতে ১১,৫১৪ জনের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। যা শুক্রবারের তুলনায় প্রায় ৬৫০ কম এবং ২১ এপ্রিলের পর সর্বনিম্ন। কলকাতা সহ রাজ্যের সমস্ত জেলাতেই সংক্রমণ নিম্নমুখি। যার ফলে রাজ্যে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১৩,৫৪,৯৫৬।
এদিন রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪৮ জনের। যার মধ্যে উত্তর ২৪ পরগনায় ৩৬ জন ও কলকাতায় ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। নদিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ১৭ জনের। ফলে রাজ্যে মোট মৃত্যু বেড়ে হয়েছে ১৫,২৬৮।
আশার কথা এদিনও নতুন রেকর্ড করেছে অ্যাক্টিভ কেস হ্রাসের সংখ্যা। এদিন রাজ্যে ৭,৪০৮টি অ্যাক্টিভ কেস কমেছে। যার ফলে ১ লক্ষের নীচে নামার অপেক্ষায় মোট অ্যাক্টিভ কেস।
রাজ্যে সুস্থতার হার বেড়ে হয়েছে ৯১.৩২ শতাংশ। আর সামগ্রিক সংক্রমণের হার বেড়ে হয়েছে ১১.০১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞদের মতে, লকডাউনের ফল পেতে শুরু করেছে রাজ্য।
|#+|