পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের উদ্দেশে তীব্র আক্রমণ শানালেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বৃহস্পতিবার তিনি টুইটে লেখেন, কোনও ব্যক্তির রাজ্যপালের পদে আবেদন করার আগে দেখা উচিত, তিনি অন্তত সংবিধানটা ঠিক করে পড়েছেন কি না।
এদিন মহুয়া লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের পদ খালি আছে। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা – ১. সংবিধান ঠিকঠাক করে পড়া থাকতে হবে। ২. অন্যের পদমর্যাদাকে সম্মান করার ক্ষমতা ও মুখে যা এল তাই বলে না দেওয়ার সংযম থাকতে হবে। ৩. মালিকদের নির্লজ্জভাবে তৈলমর্দন না করে আত্মমর্যাদার সঙ্গে কাজ করার ক্ষমতা থাকতে হবে।’
রাজ্যপালের তরফে এই টুইটের এখনো কোনও প্রতিক্রিয়া না মিললেও বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘রাজ্যপাল সত্যিটা বলছেন বলে তৃণমূলের সহ্য হচ্ছে না। তাই বারবার তাঁর পদের অবমাননা করার চেষ্টা হচ্ছে। রাজ্যপালের পদের প্রতি এই ধরণের মন্তব্যকে আমরা নিন্দা করি।’
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের পদে আসীন হওয়ার পর থেকে জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়। বিভিন্ন ইস্যুতে প্রকাশ্যে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছেন তিনি। সম্প্রতি হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে রাজ্যপাল বলেন, ‘তৃণমূল নেতাদের পোষ মানিয়ে, বশ করে রাখা হয়েছে। তারা মেরুদণ্ডহীন। যা গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক।’
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের উদ্দেশে তীব্র আক্রমণ শানালেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বৃহস্পতিবার তিনি টুইটে লেখেন, কোনও ব্যক্তির রাজ্যপালের পদে আবেদন করার আগে দেখা উচিত, তিনি অন্তত সংবিধানটা ঠিক করে পড়েছেন কি না।
এদিন মহুয়া লিখেছেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের পদ খালি আছে। প্রয়োজনীয় যোগ্যতা – ১. সংবিধান ঠিকঠাক করে পড়া থাকতে হবে। ২. অন্যের পদমর্যাদাকে সম্মান করার ক্ষমতা ও মুখে যা এল তাই বলে না দেওয়ার সংযম থাকতে হবে। ৩. মালিকদের নির্লজ্জভাবে তৈলমর্দন না করে আত্মমর্যাদার সঙ্গে কাজ করার ক্ষমতা থাকতে হবে।’
রাজ্যপালের তরফে এই টুইটের এখনো কোনও প্রতিক্রিয়া না মিললেও বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেছেন, ‘রাজ্যপাল সত্যিটা বলছেন বলে তৃণমূলের সহ্য হচ্ছে না। তাই বারবার তাঁর পদের অবমাননা করার চেষ্টা হচ্ছে। রাজ্যপালের পদের প্রতি এই ধরণের মন্তব্যকে আমরা নিন্দা করি।’
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের পদে আসীন হওয়ার পর থেকে জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে রাজ্য সরকারের সম্পর্ক আদায় কাঁচকলায়। বিভিন্ন ইস্যুতে প্রকাশ্যে রাজ্য সরকারের সমালোচনা করেছেন তিনি। সম্প্রতি হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক একান্ত সাক্ষাৎকারে রাজ্যপাল বলেন, ‘তৃণমূল নেতাদের পোষ মানিয়ে, বশ করে রাখা হয়েছে। তারা মেরুদণ্ডহীন। যা গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক।’