বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > WB Governor on Hate Khori rituals: বাংলায় হাতেখড়ি হল রাজ্যপালের, অ–আ লিখতে শিখলেন, সাক্ষী থাকলেন কারা?

WB Governor on Hate Khori rituals: বাংলায় হাতেখড়ি হল রাজ্যপালের, অ–আ লিখতে শিখলেন, সাক্ষী থাকলেন কারা?

বাংলায় হাতেখড়ি হয় রাজ্যপালের।

হেসে কথা বলেন রাজ্যপাল। বিমান বসুর সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা বলেন রাজ্যপাল। যা রাজনীতির আঙিনায় এক অনন্য সৌজন্য দেখতে পাওয়া যায়। তখন পাশেই দাঁড়িয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত রায়। রাজ্যপাল হাতেখড়ি নিয়ে বেশ কয়েকজন খুদে পড়ুয়াকে উপহার তুলে দেন। খুদের কাছ থেকে নিলেন হাতেখড়ি।

রাজভবনে প্রবেশ করলেন একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। তখন ইলেক্ট্রনিক স্ক্রিনে ভেসে উঠল ‘‌হাতেখড়ি’‌। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এখানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত হয়েছেন। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এই অনুষ্ঠানে আসবেন না বলে টুইট করেছেন। তবে আজ সরস্বতী পুজোর দিন রাজভবনে বড়লাটের হাতেখড়ির সাক্ষী হতে এলেন তথাগত রায় এবং বিমান বসু। সরস্বতী পুজোর দিনই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা শেখা শুরু করলেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আজ, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সামনেই বাংলায় হাতেখড়ি হয় রাজ্যপালের।

এদিন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস সকলের সঙ্গে করমর্দন করেন। সেখানে দেখা যায় বর্ষীয়ান আইনজীবী শ্যামল সেনকেও। তথাগত রায়ের সঙ্গে হেসে কথা বলেন রাজ্যপাল। বিমান বসুর সঙ্গে অনেকক্ষণ কথা বলেন রাজ্যপাল। যা রাজনীতির আঙিনায় এক অনন্য সৌজন্য দেখতে পাওয়া যায়। তখন পাশেই দাঁড়িয়ে তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত রায়। রাজ্যপাল হাতেখড়ি নিয়ে বেশ কয়েকজন খুদে পড়ুয়াকে উপহার তুলে দেন। খুদের কাছ থেকে নিলেন হাতেখড়ি।

অন্যদিকে আজ বাংলায় অ–আ লিখতে শিখলেন বড়লাট। সিভি আনন্দ বোস বাংলা শেখা শুরু করা নিয়ে খুব খুশি। সবাইকে জানান, তাঁরা যেন বাংলা নিয়ে তাঁকে পরামর্শ দেন। খুদের কাছে বাংলায় হাতেখড়ি নিয়ে তাকেই গুরুদক্ষিণা দিলেন। যার সাক্ষী থাকল গোটা রাজনৈতিক মহল এবং রাজভবন। প্রথমসারিতেই সেই দৃশ্য দেখলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা। আর মিশে গেল নানা গল্প–আড্ডায় এক আনন্দঘন মুহূর্ত।

শুভেন্দুর অভিযোগ ঠিক কী?‌ আজ, বৃহস্পতিবার বিরোধী দলনেতা এই হাতেখড়ি অনুষ্ঠানে আসছেন না বলে টুইট করেছেন। সেখানে তিনি না আসার কারণ হিসাবে লিখেছেন, ‘‌রাজ্যপালের ভালমানুষিকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করতে চাইছে রাজ্য সরকার। নবান্নের দূত হিসাবে কাজ করছেন রাজ্যপাল প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নন্দিনী চক্রবর্তী। যখন টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার কথা উঠে আসছে, তখন রাজ্যপালের হাতেখড়ির অনুষ্ঠান দেখিয়ে ওই সব ইস্যু চাপা দেওয়ার চেষ্টা হচ্ছে। এটা আসলে ঝাঁ চকচকে বইয়ের কভারের তলা অশ্লীল পাঠ্যপুস্তক। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই দুর্নীতির কুইন–পিন।’‌

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

বন্ধ করুন