একটি টিকার জন্য সরকারি নামকরা হাসপাতাল এসএসকেএমে রাতভর হাপিত্যেশ। দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া থেকেও অনেকে টিকা নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। রাত থেকেই টিকার লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁরা। এদিকে সেই অনুসারে একটি তালিকাতে সিরিয়াল অনুসারে নামও লেখা হয়েছিল। কিন্তু টিকার লাইনে অপেক্ষারতদের অভিযোগ সকালে আচমকাই নতুন লাইন তৈরি হয়ে গেল। রাতের লাইনে যারা এতক্ষণ ধরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলেন তাঁদের অনেককেই পুলিশ বের করে দিয়েছে বলে অভিযোগ। এদিকে তাদের যদি ফের পেছন থেকে লাইন দিতে হয় তবে তাঁদের অনেকের কপালেই টিকা জুটবে না। অভিযোগ এমনটাই। পরে অবশ্য পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়।
বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ টিকার জন্য একেবারে হাহাকার পড়ে গিয়েছে। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ টিকার জন্য এসএসকেএমে ভিড় জমাচ্ছেন। রাতভর অপেক্ষাও করছেন। কিন্তু সেখানেও বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের সঙ্গেও বচসা বেধে যাচ্ছে। কবে এই সমস্যা মিটবে কিছুতেই বুঝতে পারছেন না বাসিন্দারা। রবিবার রাত থেকে লাইনে দাঁড়িয়েও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এমনকী সোমবার সকালে এই লাইনকে কেন্দ্র করে ভুল বোঝাবুঝিও তৈরি হয়। যার জেরে কয়েকজনকে লাইন থেকে বের করে দেওয়ারও চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ। তবে বাসিন্দাদের একটাই দাবি সঠিক ব্যবস্থার মাধ্যমে গোটা ব্যবস্থাটি পরিচালিত হোক।
একটি টিকার জন্য সরকারি নামকরা হাসপাতাল এসএসকেএমে রাতভর হাপিত্যেশ। দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া থেকেও অনেকে টিকা নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন। রাত থেকেই টিকার লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁরা। এদিকে সেই অনুসারে একটি তালিকাতে সিরিয়াল অনুসারে নামও লেখা হয়েছিল। কিন্তু টিকার লাইনে অপেক্ষারতদের অভিযোগ সকালে আচমকাই নতুন লাইন তৈরি হয়ে গেল। রাতের লাইনে যারা এতক্ষণ ধরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলেন তাঁদের অনেককেই পুলিশ বের করে দিয়েছে বলে অভিযোগ। এদিকে তাদের যদি ফের পেছন থেকে লাইন দিতে হয় তবে তাঁদের অনেকের কপালেই টিকা জুটবে না। অভিযোগ এমনটাই। পরে অবশ্য পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়।
বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ টিকার জন্য একেবারে হাহাকার পড়ে গিয়েছে। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ টিকার জন্য এসএসকেএমে ভিড় জমাচ্ছেন। রাতভর অপেক্ষাও করছেন। কিন্তু সেখানেও বিশৃঙ্খলা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের সঙ্গেও বচসা বেধে যাচ্ছে। কবে এই সমস্যা মিটবে কিছুতেই বুঝতে পারছেন না বাসিন্দারা। রবিবার রাত থেকে লাইনে দাঁড়িয়েও হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এমনকী সোমবার সকালে এই লাইনকে কেন্দ্র করে ভুল বোঝাবুঝিও তৈরি হয়। যার জেরে কয়েকজনকে লাইন থেকে বের করে দেওয়ারও চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ। তবে বাসিন্দাদের একটাই দাবি সঠিক ব্যবস্থার মাধ্যমে গোটা ব্যবস্থাটি পরিচালিত হোক।
|#+|