করোনা পরিস্থিতি থিতিয়ে আসতেই খুলে গেল কালীঘাট মন্দির। মঙ্গলবার সকাল ৬টায় কালীঘাট মন্দির খোলা হয়। আপাতত বেলা ১২টা পর্যন্ত খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এখনই গর্ভগৃহে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না।
উল্লেখ্য, গত ১৭ মে থেকে করোনা সংক্রমণ রুখতে কড়া বিধিনিষেধ জারি করে রাজ্য সরকার। তখন সরকারি বিধিনিষেধ মেনে মন্দির বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কালীঘাট টেম্পল কমিটি।
বীরভূমের তারাপীঠ ও হুগলির তারকেশ্বর মন্দির খুলে দেওয়ার পর কালীঘাট মন্দির খোলার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছিল। তারপরে মন্দির কমিটি বৈঠকে বসে দিনে ৬ ঘণ্টা মন্দির খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কালীঘাট টেম্পল কমিটির সহ সভাপতি বিদ্যুৎ হালদার জানান, ‘মা কালীর দর্শন চেয়ে আমাদের কাছে অনেক অনুরোধ আসছিল। তাই আমরা বৈঠক করে দিনে ৬ ঘণ্টা মন্দির খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিন্তু আমরা জানিয়ে দিয়েছি, করোনা বিধি মেনেই মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। দূর থেকে দর্শন করে মন্দির থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।’ এদিন মন্দির খোলা রাখার জন্য প্রশাসনিক সব ব্যবস্থাই রাখে মন্দির কমিটি।|
বীরভূমের তারাপীঠ ও হুগলির তারকেশ্বর মন্দির খুলে দেওয়ার পর কালীঘাট মন্দির খোলার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছিল। তারপরে মন্দির কমিটি বৈঠকে বসে দিনে ৬ ঘণ্টা মন্দির খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কালীঘাট টেম্পল কমিটির সহ সভাপতি বিদ্যুৎ হালদার জানান, ‘মা কালীর দর্শন চেয়ে আমাদের কাছে অনেক অনুরোধ আসছিল। তাই আমরা বৈঠক করে দিনে ৬ ঘণ্টা মন্দির খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কিন্তু আমরা জানিয়ে দিয়েছি, করোনা বিধি মেনেই মন্দিরে প্রবেশ করতে হবে। দূর থেকে দর্শন করে মন্দির থেকে বেরিয়ে যেতে হবে।’ এদিন মন্দির খোলা রাখার জন্য প্রশাসনিক সব ব্যবস্থাই রাখে মন্দির কমিটি।|
হিন্দু শাস্ত্র মতে, মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে অম্বুবাচী। এই সময় ২২ থেকে ২৫ জুন মন্দির বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু কালীঘাটের ক্ষেত্রে অবশ্য নিয়ম আলাদা। এই সময় কালীঘাট মন্দিরে নিত্যপুজো ও ভোগ হয়। অম্বুবাচী তিথি হলেও কালীঘাট মন্দিরে ভক্তদের ঢুকতে কোনও বাধা নেই বলে মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়ে দিয়েছে।