করোনায় আক্রান্ত কলকাতা পুলিশের এক গোয়েন্দা। আক্রান্ত স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিক খড়দার বাসিন্দা। কিছুদিন ধরে জ্বর-সহ Covid-19-এর অন্যান্য উপসর্গে ভুগছিলেন তিনি। এর পর তাঁকে বারাসতের কদম্বগাছির করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর লালারসের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
গত কয়েক সপ্তাহে কলকাতা পুলিশের একাধিক আধিকারিকের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। এদের মধ্যে রয়েছেন গার্ডেনরিচ থানার ওসি। প্রগতি ময়দান থানার ওসি ও তাঁর স্ত্রী, জোড়াবাগান ও বড়তলা থানার একাধিক পুলিশকর্মী। তবে এরা প্রত্যেককেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ময়দানে নামতে হত। কিন্তু স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিক কী করে করোনা আক্রান্ত হলেন তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজার।
পরিবার সূত্রের জানা গিয়েছে, গত ২৭ এপ্রিল জ্বর নিয়ে বাড়ি ফেরেন ওই আধিকারিক। এর পর করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় তাঁকে কদম্বগাছির করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর পরিবারকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলকাতা পুলিশে সংক্রমণের হার দেখে শহরে সংক্রমণ কতটা ভয়াবহভাবে ছড়িয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে।
করোনায় আক্রান্ত কলকাতা পুলিশের এক গোয়েন্দা। আক্রান্ত স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিক খড়দার বাসিন্দা। কিছুদিন ধরে জ্বর-সহ Covid-19-এর অন্যান্য উপসর্গে ভুগছিলেন তিনি। এর পর তাঁকে বারাসতের কদম্বগাছির করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তাঁর লালারসের নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
গত কয়েক সপ্তাহে কলকাতা পুলিশের একাধিক আধিকারিকের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর মিলেছে। এদের মধ্যে রয়েছেন গার্ডেনরিচ থানার ওসি। প্রগতি ময়দান থানার ওসি ও তাঁর স্ত্রী, জোড়াবাগান ও বড়তলা থানার একাধিক পুলিশকর্মী। তবে এরা প্রত্যেককেই আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ময়দানে নামতে হত। কিন্তু স্পেশ্যাল ব্রাঞ্চের আধিকারিক কী করে করোনা আক্রান্ত হলেন তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজার।
পরিবার সূত্রের জানা গিয়েছে, গত ২৭ এপ্রিল জ্বর নিয়ে বাড়ি ফেরেন ওই আধিকারিক। এর পর করোনার উপসর্গ দেখা দেওয়ায় তাঁকে কদম্বগাছির করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসার পর পরিবারকে কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কলকাতা পুলিশে সংক্রমণের হার দেখে শহরে সংক্রমণ কতটা ভয়াবহভাবে ছড়িয়েছে তা বোঝা যাচ্ছে।