বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > Kolkata High Court: কেন আদালতের নির্দেশ মানা হয়নি? বেআইনি নির্মাণ নিয়ে এসপিকে তলব হাইকোর্টের‌

Kolkata High Court: কেন আদালতের নির্দেশ মানা হয়নি? বেআইনি নির্মাণ নিয়ে এসপিকে তলব হাইকোর্টের‌

কলকাতা হাইকোর্ট (ছবি, সৌজন্য পিটিআই)

এখানে জাতীয় সড়কের উপর বেআইনি নির্মাণ হয়েছে। এটা শেখ গোলাম মইউদ্দিনের বাড়ির সামনে বেআইনি নির্মান গড়ে ওঠে। যার বিরোধিতা করে তিনি আদালতে মামলা করেন। ২০১৬ থেকে জাতীয় সড়কের উপর কিছু চায়ের দোকান–সহ বেশ কিছু দোকান গড়ে উঠেছে। ১ মার্চ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এই বেআইনি নির্মান ভাঙার নির্দেশ দেন।

জাতীয় সড়কের উপর বেআইনি নির্মাণ হয়েছে। এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। তখন তা ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। কিন্তু তারপরও ভাঙা হয়নি। সুতরাং এই ঘটনা আদালত অবমাননার সমান। এবার সেই মামলায় এক সপ্তাহের মধ্যে শ্রমিক সংগঠনের বেআইনি নির্মাণ ভাঙার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

বিষয়টি ঠিক কী ঘটেছে?‌ আদালত সূত্রে খবর, মামলার শুনানিতে বেআইনি নির্মাণ ভাঙা হয়নি কেন?‌ বলে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি। আর তারপরই নির্দেশ দেন, রাজ্য পুলিশ যদি ব্যর্থ হয় বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে তাহলে প্রয়োজনে সিআরপিএফের সাহায্য নিয়ে সেই কাজ সম্পূর্ণ করতে হবে। কেন আদালতের নির্দেশ মানা হয়নি?‌ তা নিয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপারকে আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে। এমনকী কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

কোথায় হয়েছে বেআইনি নির্মাণ? স্থানীয় সূত্রে খবর,‌ পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া থানার অন্তর্গত গোপালপুর এলাকা দিয়ে গিয়েছে জাতীয় সড়ক। সেখানেই বেআইনি নির্মাণ গড়ে উঠেছে। এই বেআইনি নির্মাণকে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল পিডব্লিউডি–কে। কিন্তু আদালতের নির্দেশ কার্যকরী না হওয়ায় আবার আদালত অবমাননার অভিযোগ তুলে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া থানা এলাকার দক্ষিণ গোপালপুরের বাসিন্দা শেখ গোলাম মইউদ্দিন।

ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে?‌ এখানে জাতীয় সড়কের উপর বেআইনি নির্মাণ হয়েছে। এটা শেখ গোলাম মইউদ্দিনের বাড়ির সামনে বেআইনি নির্মান গড়ে ওঠে। যার বিরোধিতা করে তিনি আদালতে মামলা করেন। ২০১৬ থেকে জাতীয় সড়কের উপর কিছু চায়ের দোকান–সহ বেশ কিছু দোকান গড়ে উঠেছে। ১ মার্চ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা এই বেআইনি নির্মান ভাঙার নির্দেশ দেন। কিন্তু তা হয়নি। এবার আদালত অবমাননার মামলায় পিডব্লিউডি ইঞ্জিনিয়ার আদালতে জানান, পুলিশের সহায়তা মেলেনি। তখনই বিরক্ত বিচারপতি জেলার পুলিশ সুপারকে হাজিরার নির্দেশ দেন।

বন্ধ করুন