বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ভাইরাল ভিডিয়ো তোলার জন্য সোমনাথ দাস নামে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। বুধবার সন্ধ্যা কলকাতা পুলিশের তরফে টুইট করে একথা জানানো হয়েছে। এর আগে ওই ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়ায় সোমনাথ দাস নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়।
এদিন বাবুলকে মেনশন করে এক টুইটে কলকাতা পুলিশের তরফে লেখা হয়েছে, বাবুল সুপ্রিয়র টুইটটি সম্পূর্ণ অসত্য। সোমনাথ দাস নামে কারও বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিশ কোনও মামলা করেনি।
বলে রাখি এর আগে এক টুইটে বাবুল সুপ্রিয় একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজের স্ক্রিনশট শেয়ার করে প্রশ্ন করেছিলেন, সোমনাথ দাসের বিরুদ্ধে কি মামলা করেছে পুলিশ? তাঁকে কি আটক করা হয়েছিল?
বাবুলের পোস্ট করা স্ক্রিনশটে দাবি করা হয়েছে, ‘বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ভিডিয়ো ভাইরাল করায় সোমনাথ দাস নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। ওই ব্যক্তি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ৩৪৯ নম্বর বেডে ভর্তি ছিলেন। তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পর তাঁকে ছুটি দিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর পর তাঁকে আটক করে পুলিশ।‘ এই তথ্য অসত্য বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের একটি ভিডিয়ো। তাতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের একটি শয্যায় শায়িত রয়েছে একটি দেহ। তার পাশের বেডেই রয়েছেন রোগীরা। ভিডিয়ো ধারণকারীর অভিযোগ ছিল, ওয়ার্ডে এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ে থাকছে দেহ। যার ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আইসোলেশন ওয়ার্ডে বহু রোগীর অবস্থা গুরুতর বলেও জানানো হয়েছে ওই ভিডিয়োয়।
এই নিয়ে মঙ্গলবার প্রতিক্রিয়া দেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, ‘কেউ মারা গেলে তাঁকে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার আগে অন্তত ৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করা বাধ্যতামূলক। ফলে দেহ সঙ্গে সঙ্গে সরানোর উপায় নেই।’ বলে রাখি, বাঙুর হাসপাতালে রোগীদের পাশে দেহ পড়ে পচছে বলে আগেই অভিযোগ করেছিল বিরোধীরা।
বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ভাইরাল ভিডিয়ো তোলার জন্য সোমনাথ দাস নামে কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ। বুধবার সন্ধ্যা কলকাতা পুলিশের তরফে টুইট করে একথা জানানো হয়েছে। এর আগে ওই ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়ায় সোমনাথ দাস নামে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়।
এদিন বাবুলকে মেনশন করে এক টুইটে কলকাতা পুলিশের তরফে লেখা হয়েছে, বাবুল সুপ্রিয়র টুইটটি সম্পূর্ণ অসত্য। সোমনাথ দাস নামে কারও বিরুদ্ধে কলকাতা পুলিশ কোনও মামলা করেনি।
বলে রাখি এর আগে এক টুইটে বাবুল সুপ্রিয় একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজের স্ক্রিনশট শেয়ার করে প্রশ্ন করেছিলেন, সোমনাথ দাসের বিরুদ্ধে কি মামলা করেছে পুলিশ? তাঁকে কি আটক করা হয়েছিল?
বাবুলের পোস্ট করা স্ক্রিনশটে দাবি করা হয়েছে, ‘বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ভিডিয়ো ভাইরাল করায় সোমনাথ দাস নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। ওই ব্যক্তি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের ৩৪৯ নম্বর বেডে ভর্তি ছিলেন। তাঁর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পর তাঁকে ছুটি দিয়ে দেয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এর পর তাঁকে আটক করে পুলিশ।‘ এই তথ্য অসত্য বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ।
সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় বাঙুর হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডের একটি ভিডিয়ো। তাতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের একটি শয্যায় শায়িত রয়েছে একটি দেহ। তার পাশের বেডেই রয়েছেন রোগীরা। ভিডিয়ো ধারণকারীর অভিযোগ ছিল, ওয়ার্ডে এভাবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ে থাকছে দেহ। যার ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়া আইসোলেশন ওয়ার্ডে বহু রোগীর অবস্থা গুরুতর বলেও জানানো হয়েছে ওই ভিডিয়োয়।
এই নিয়ে মঙ্গলবার প্রতিক্রিয়া দেন পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, ‘কেউ মারা গেলে তাঁকে ডেথ সার্টিফিকেট দেওয়ার আগে অন্তত ৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করা বাধ্যতামূলক। ফলে দেহ সঙ্গে সঙ্গে সরানোর উপায় নেই।’ বলে রাখি, বাঙুর হাসপাতালে রোগীদের পাশে দেহ পড়ে পচছে বলে আগেই অভিযোগ করেছিল বিরোধীরা।