আগামী পয়লা জুন থেকে ১০০ জোড়া ট্রেন চালানোর কথা জানিয়েছে রেলওয়ে। এসি, নন-এসি উভয় কম্পার্টমেন্টই থাকবে এই ট্রেনগুলিতে। বৃহস্পতিবার থেকে বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। বাংলায় কোন কোন ট্রেন যাবে, তার পুরো তালিকা জেনে নিন-
১. শিয়ালদহ-নিউ আলিপুর (পদাতিক এক্সপ্রেস)
২. অমৃতসার জংশন- নিউ জলপাইগুড়ি ( কর্মভূমি এক্সপ্রেস)
৩. অমৃতসর-কলকাতা (এক্সপ্রেস ট্রেন)
৪. হাওড়া-সেকান্দ্রাবাদ (ফলকনামা এক্সপ্রেস)
৫. হাওড়া- মুম্বই (মুম্বই মেল)
৬. আমদাবাদ-হাওড়া (এক্সপ্রেস ট্রেন)
৭. হাওড়া-যোধপুর, বিকানির ( এক্সপ্রেস ট্রেন)
৮. হাওড়া- নিউ দিল্লি (পূর্বা এক্সপ্রেস)
৯. হাওড়া- নিউ দিল্লি ( পূর্বা এক্সপ্রেস, ভিন্ন ট্রেন নম্বর)
১০. হাওড়া-যশবন্তপুর ( দুরন্ত এক্সপ্রেস)
১১. শিয়ালদাহ- পুরী (দুরন্ত এক্সপ্রেস)
১২. হাওড়া-ভূবনেশ্বর (জনশতাব্দী)
১৩. হাওড়া-পাটনা (জনশতাব্দী)
১৪. হাওড়া-বারবিল (জনশতাব্দী)
১৫. দিল্লি-আলিপুরদুয়ার (মহানন্দা এক্সপ্রেস)
এছাড়াও দিল্লি-ধিব্রুগড় (ব্রহ্মপুত্র মেল) যাবে বাংলার বেশ কিছু শহরের ওপর দিয়ে।
বুকিং শুরু হয়েছে ২১ মে সকাল দশটা থেকে। সর্বাধিক ৩০ দিন আগে বুকিং করা হবে। বর্তমানে যে বিশেষ ট্রেনগুলি চালাচ্ছে রেল, তাতে সর্বাধিক সাত দিন আগে টিকিট কাটা যায়। অনলাইনেই পুরো টিকিট কাটতে হবে। এজেন্টদের দিয়ে টিকিট কাটা চলবে না।
যেসব ট্রেনগুলি চলবে তার মধ্যে অন্যতম হল জনশতাব্দী, সম্পর্ক ক্রান্তি, দুরন্ত প্রভৃতি। ট্রেনের জেনারেল কোচও সংরক্ষিত হবে। কোনও অসংরক্ষিত কোচ থাকবে না ট্রেনে। জেনারেলে দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটের ভাড়া দিতে হবে। সবাইকে বসার জায়গা দেওয়া হবে।
ওয়েটিং লিস্টের টিরিট হোল্ডারদের ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে না। এছাড়াও অসংরক্ষিত টিকিট, তত্কালের অনুমতি দিচ্ছে না রেল। তবে আরএসি টিকিট কাটা যাবে। মাস্ক পরে যাত্রীদের আসতে হবে। থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের জন্য ৯০ মিনিট আগে আসতে হবে।
বর্তমানে ট্রেনে যে সব কোটা আছে, সেগুলি এই ট্রেনগুলিতেও থাকবে। সেই কারণে স্টেশনে রিজার্ভেশন কাউন্টার কয়েকটা খোলা থাকবে, কিন্তু সাধারণ মানুষ সেগুলি ব্যবহার করতে পারবেন না। পয়লা মে থেকে ধাপে ধাপে ট্রেন পরিষেবা চালু করেছে রেল।
এই ট্রেনগলি ছাড়াও যে বিশেষ ও শ্রমিক ট্রেন চালাচ্ছে রেল, সেগুলিও চলবে। এর মধ্যে আছে হাওড়া-দিল্লি ও হাওড়া-মুম্বই রাজধানী। রাজ্যসরকার ২৩০টি শ্রমিক ট্রেনও চালাবে বলে জানা গিয়েছে। যদিও রেলের সর্বেশষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গন্তব্য রাজ্যের অনুমতি লাগবে না ট্রেন চালাতে। তাই আরও বেশি সংখ্যক শ্রমিক ট্রেন রাজ্যে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
আগামী পয়লা জুন থেকে ১০০ জোড়া ট্রেন চালানোর কথা জানিয়েছে রেলওয়ে। এসি, নন-এসি উভয় কম্পার্টমেন্টই থাকবে এই ট্রেনগুলিতে। বৃহস্পতিবার থেকে বুকিং শুরু হয়ে গিয়েছে। বাংলায় কোন কোন ট্রেন যাবে, তার পুরো তালিকা জেনে নিন-
১. শিয়ালদহ-নিউ আলিপুর (পদাতিক এক্সপ্রেস)
২. অমৃতসার জংশন- নিউ জলপাইগুড়ি ( কর্মভূমি এক্সপ্রেস)
৩. অমৃতসর-কলকাতা (এক্সপ্রেস ট্রেন)
৪. হাওড়া-সেকান্দ্রাবাদ (ফলকনামা এক্সপ্রেস)
৫. হাওড়া- মুম্বই (মুম্বই মেল)
৬. আমদাবাদ-হাওড়া (এক্সপ্রেস ট্রেন)
৭. হাওড়া-যোধপুর, বিকানির ( এক্সপ্রেস ট্রেন)
৮. হাওড়া- নিউ দিল্লি (পূর্বা এক্সপ্রেস)
৯. হাওড়া- নিউ দিল্লি ( পূর্বা এক্সপ্রেস, ভিন্ন ট্রেন নম্বর)
১০. হাওড়া-যশবন্তপুর ( দুরন্ত এক্সপ্রেস)
১১. শিয়ালদাহ- পুরী (দুরন্ত এক্সপ্রেস)
১২. হাওড়া-ভূবনেশ্বর (জনশতাব্দী)
১৩. হাওড়া-পাটনা (জনশতাব্দী)
১৪. হাওড়া-বারবিল (জনশতাব্দী)
১৫. দিল্লি-আলিপুরদুয়ার (মহানন্দা এক্সপ্রেস)
এছাড়াও দিল্লি-ধিব্রুগড় (ব্রহ্মপুত্র মেল) যাবে বাংলার বেশ কিছু শহরের ওপর দিয়ে।
বুকিং শুরু হয়েছে ২১ মে সকাল দশটা থেকে। সর্বাধিক ৩০ দিন আগে বুকিং করা হবে। বর্তমানে যে বিশেষ ট্রেনগুলি চালাচ্ছে রেল, তাতে সর্বাধিক সাত দিন আগে টিকিট কাটা যায়। অনলাইনেই পুরো টিকিট কাটতে হবে। এজেন্টদের দিয়ে টিকিট কাটা চলবে না।
যেসব ট্রেনগুলি চলবে তার মধ্যে অন্যতম হল জনশতাব্দী, সম্পর্ক ক্রান্তি, দুরন্ত প্রভৃতি। ট্রেনের জেনারেল কোচও সংরক্ষিত হবে। কোনও অসংরক্ষিত কোচ থাকবে না ট্রেনে। জেনারেলে দ্বিতীয় শ্রেণির টিকিটের ভাড়া দিতে হবে। সবাইকে বসার জায়গা দেওয়া হবে।
ওয়েটিং লিস্টের টিরিট হোল্ডারদের ট্রেনে উঠতে দেওয়া হবে না। এছাড়াও অসংরক্ষিত টিকিট, তত্কালের অনুমতি দিচ্ছে না রেল। তবে আরএসি টিকিট কাটা যাবে। মাস্ক পরে যাত্রীদের আসতে হবে। থার্মাল স্ক্রিনিংয়ের জন্য ৯০ মিনিট আগে আসতে হবে।
বর্তমানে ট্রেনে যে সব কোটা আছে, সেগুলি এই ট্রেনগুলিতেও থাকবে। সেই কারণে স্টেশনে রিজার্ভেশন কাউন্টার কয়েকটা খোলা থাকবে, কিন্তু সাধারণ মানুষ সেগুলি ব্যবহার করতে পারবেন না। পয়লা মে থেকে ধাপে ধাপে ট্রেন পরিষেবা চালু করেছে রেল।
এই ট্রেনগলি ছাড়াও যে বিশেষ ও শ্রমিক ট্রেন চালাচ্ছে রেল, সেগুলিও চলবে। এর মধ্যে আছে হাওড়া-দিল্লি ও হাওড়া-মুম্বই রাজধানী। রাজ্যসরকার ২৩০টি শ্রমিক ট্রেনও চালাবে বলে জানা গিয়েছে। যদিও রেলের সর্বেশষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, গন্তব্য রাজ্যের অনুমতি লাগবে না ট্রেন চালাতে। তাই আরও বেশি সংখ্যক শ্রমিক ট্রেন রাজ্যে আসতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।