কলকাতা পৌরনিগম ঘেরাওয়ের ডাক দেওয়ার ঘোষণা আগেই করেছিল বিজেপির যুব মোর্চা। ভুয়াে টিকা কাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়ে এই কর্মসূচির ডাক দেয় গেরুয়া শিবির। অভিযান ঘিরে অশান্তির আশঙ্কা প্রথম থেকেই ছিল। তাই কলকাতা পৌরনিগমের চারপাশ ব্যারিকেড দিয়ে মুড়ে ফেলেছিল কলকাতা পুলিশ। সুবোধ মল্লিক স্ক্যোয়ারের কাছে মিছিল আটকানোর জন্য প্রস্তুতি নেয় পুলিশ। পরে অবশ্য বিজেপি রুট বদল করে সেন্ট্রালে পৌঁছে যায়। এরপরই ধ্বস্তাধ্বস্তি শুরু হয়ে দুই পক্ষের। গ্রেফতার হয় ১২০ জন।
আন্দোলন শেষ হলেও রাস্তায় এখনও মোতায়েন পুলিশ
জানা গিয়েছে, বিকেল চারটে পর্যন্ত রাস্তায় মোতায়েন থাকবে প্চুর সংখ্যক পুলিশ
গ্রেফতার ১২০, হাসপাতালে ২
গ্রেফতার করা হয়েছে মোট ১২০ জন বিজেপি নেতা-কর্মীকে। তাঁদের মধ্যে দুই মহিলা মোর্চা সদস্যের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁদের এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
যানজট কিছুটা কমেছে
সেন্ট্রালের লেন খুলে দিয়েছে কলকাতা পুলিশ। তাতে কিছুটা যানজট কমেছে সেন্ট্রালে।
অসুস্থ বিজেপি কর্মীর চিকিত্সা
অসুস্থ হয়ে পড়া বিজেপি কর্মীকে একা একটি প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। কিন্তু তাঁর চিকিত্সা করা হবে বলে জানায় পুলিশ। যদিও বিজেপির তরফে অভিযোগ, কোনও মহিলা পুলিশ ছিল না। পুরুষ পুলিশ কর্মীরা লাঠি চার্জ করে বিভিন্ন জায়গায় জখম করে সেই মহিলাকে।
‘ব্রিটিশ আমলের মতো পরিস্থিতি’
এদিনের ধুন্ধুমার প্রসঙ্গে পুলিশ এবং সরকারকে আক্রমণ করেন বিজেপি সাংসদ সুভাষ সরকার। বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চলছিল। আমরা মানুষকে ভুয়ো টিকার বিরুদ্ধে সচেতন করতে রাস্তায় নামি। আমরা সব ধরনের করোনা বিধি মেনে আন্দোলন করছি। আমাদের সব কর্মীদের মুখে মাস্ক রয়েছে। এটা ব্রিটিশ আমলের মতো পরিস্থিতি।’
'শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বাধা'
বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ অভিযোগ করেন, আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করছিলাম। তাও আমাদের বহুবার আটকানো হয়। আমাদের গ্রেফতার করা হয়।
টেনে হিঁচড়ে বাসে তোলা হচ্ছে নেতা-কর্মীদের
টেনে হিঁচড়ে বাসে তোলা হচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন নেতা-কর্মীরা। সেন্ট্রালে অসুস্থ বিজেপি কর্মীকে পর্যন্ত জোর করে তোলা হয় গাড়িতে।
ছড়িয়েছে ব্যাপত উত্তেজনা
চাঁদনি চক এবং গণেশ অ্যাভিনিউয়ের কাছে ব্যারিকেড করা ছিল। সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল প্রচুর সংখ্যক পুলিশ কর্মী। সেখান দিয়ে পুলিশ কর্মীরা এগিয়ে যেতে চাইলে বচসা শুরু হয় দুই পক্ষের।
অসুস্থ বিজেপি কর্মী
সেন্ট্রালে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তির জেরে অসুস্থ এক বিজেপি কর্মী। এদিকে পুলিশ বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুকে আটক করা হয়েছে।
চাঁদনি তক মেট্রোর সামনে ব্যাপক উত্তেজনা
চাঁদনি তক মেট্রোর সামনে পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের ধস্তাধস্তি। আটর হয়েছে অনেকে।
লালবাজারের সেন্ট্রাল লক-আপে অগ্নিমিত্রা
লালবাজারের সেন্ট্রাল লক-আপে নিয়ে যাওয়া হল বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পালকে। তাঁকে প্রিজন ভ্যানে করে নিয়ে যাওয়া হয় সেন্ট্রাল থেকে।
সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে মিছিলে লাঠি চার্জ
সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে মিছিলে লাঠি চার্জ শুরু করে বাসে করে বিজেপি নেতা-কর্মীদের আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় অন্য জায়গায়।
ধস্তাধস্তি হয়েছে, বললেন অগ্নিমিত্রা
বিজেপি বিধায়ক অভিযোগ করলেন শান্তিপূর্ণ ভাবে এগিয়ে গেলেও পুলিশ তাঁদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করে এবং তাঁদের গ্রেফতার করা হয়।
শারীরিক নিগ্রহের অভিযোগ মিহির গোস্বামীর
বিজেপি বিধায়ক মিহির গোস্বামী অভিযোগ করেন তাঁর বুকে পুলিশ ঘুষি মারে। তাঁকে শারীরিক ভাবে নিগ্রহ করা হয়।
আটকানো হল দিলীপ ঘোষকে
মুরলীধর সেন লেন থেকে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারের দিকে হেঁটে যাওয়ার পথে আটকে দেওয়া হল দিলীপ ঘোষদের।
পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বিজেপি কর্মীদের
সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বিজেপি কর্মীদের। অনেককে আটক করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
তৈরি থাকছে কলকাতা পুলিশ
এসএন ব্যানার্জি রোডে থাকবে জল কামান, হেভি রেডিওফ্লাইং স্কোয়াড, র্যাফ, রেডিওফ্লাইং স্কোয়াড ও মোবাইল ভ্যান।
রয়েছে জলকামান
পৌরনিগমের চারপাশে ব্যারিকেড দেওয়া ছাড়াও রাখা হয়েছে জলকামান।
শান্তি বজায় রাখার দায়িত্বে উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তারা
গোটা আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে রয়েছেন মোট ১২ জন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পদমর্যাদার অফিসার।
মিছিল আটকানোর জন্য প্রস্তুত পুলিশ
সুবোধ মল্লিক স্ক্যোয়ারের কাছে মিছিল আটকানোর জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে পুলিশ
পৌরনিগমের চারপাশ ব্যারিকেড
কলকাতা পৌরনিগমের চারপাশ ব্যারিকেড দিয়ে মুড়ে ফেলেছে কলকাতা পুলিশ।
মোতায়েন প্রচুর পুলিশ
বিজেপির ডাকা পৌরনিগম অভিযানকে সামাল দিতে সকাল থেকেই রাস্তায় নামছে ১ হাজার পুলিশ।
রুট বদল
হেস্টিংস মোড়ে পুলিশি তত্পরতার জেরে রুট বদল করে সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার দিয়ে ঘুরে অন্য রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে বিজেপির মিছিল। সেই মিছিলের নেতৃত্বে জয়প্রকাশ মজুমদার।
রাস্তায় বিজেপি
ভুয়ো টিকা কাণ্ডের প্রতিবাদে রাস্তায় নামল বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। এদিন কলকাতা পৌরনিগম ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছে বিজেপির যুব মোর্চা।