বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > কলকাতা > National Green Tribunal: গাড়ির শব্দদূষণ রুখতে রাজ্যকে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল জাতীয় পরিবেশ আদালত

National Green Tribunal: গাড়ির শব্দদূষণ রুখতে রাজ্যকে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিল জাতীয় পরিবেশ আদালত

জাতীয় পরিবেশ আদালত।

পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত এ নিয়ে জাতীয় পরিবেশ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। সেই সময় শব্দদূষণ রোধে রাজ্যকে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করার জন্য আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছিল পরিবেশ দফতর।

রাস্তাঘাটে অপ্রয়োজনীয় হর্ন বাজানোর প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে। যানজটে হর্নের আওয়াজে কান ফেটে যায় সাধারণ মানুষের। গাড়ির হর্নে এত বেশি শব্দ হয় যে কানে বিভিন্ন রকম রোগ সৃষ্টি হতে পারে। অনেকে আবার আওয়াজ বাড়ানোর জন্য গাড়ির হর্ন পরিবর্তন করে নেন। কেউ কেউ গাড়ির শব্দ বাড়ানোর জন্য বদল করেন এক্সহস্ট। অনেকেই আবার বাইকের সাইলেন্সারেও আওয়াজ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করেন এক্সহস্ট। যার ফলে রাস্তাঘাটে সমস্যায় পড়তে হয় পথ চলতি মানুষকে। এবার কোনও গাড়ি থেকে শব্দদূষণ হলে তার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। রাজ্যের পরিবেশ দফতরকে এই নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় পরিবেশ আদালত।

পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত এ নিয়ে জাতীয় পরিবেশ আদালতে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। সেই সময় শব্দদূষণ রোধে রাজ্যকে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করার জন্য আদালতে আবেদন জানিয়েছিলেন। এরপর জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে টাস্ক ফোর্স গঠন করেছিল পরিবেশ দফতর। অতিরিক্ত মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে এই টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়। পরিবেশ দফতরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিবের নেতৃত্বে গঠিত টাস্ক ফোর্সকে শব্দদূষণ রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। পরিবেশ আদালতের মন্তব্য, শুধুমাত্র ব্যবস্থার আয়োজন করাটাই যথেষ্ট নয়। সেই ব্যবস্থা ঠিক মতো কাজ করছে কিনা, নির্দিষ্ট সময় অন্তর তার মূল্যায়নেরও প্রয়োজন রয়েছে। অন্ততপক্ষে ছ’মাস অন্তর শব্দদূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থার মূল্যায়ন করা দরকার বলেও মন্তব্য করেছে আদালত। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে শব্দদূষণ সংক্রান্ত মূল মামলাটির নিষ্পত্তি করে দিয়েছিল পরিবেশ আদালত। শব্দবিধি পালনের জন্য পুলিশ-প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় নির্দেশও দিয়েছিল। কিন্তু তারপরেও একই ভাবে শব্দদূষণ হচ্ছে বলে ফের ২০২১ সালে পরিবেশ আদালতে মামলা দায়ের করেন সুভাষ দত্ত।

এর আগে, সুভাষ দত্ত পরামর্শ দিয়েছিলেন শব্দদূষণ রোধে একটি টাস্ক ফোর্স গঠন করতে হবে। যেখানে একটি হেল্পলাইন, একটি অ্যাপ থাকতে হবে। যার মাধ্যমে যে কেউ অভিযোগ জানাতে পারবেন। সেই মনিটরিং স্টেশনের প্রয়োজনীয়তার কথাও তিনি বলেছিলেন।

সোমবার জাতীয় পরিবেশ আদালতের ইস্টার্ন জোনাল বেঞ্চের বিচারপতি আদর্শ কুমার গোয়েল, বি অমিত স্থলেকার এবং এ সেন্থিল ভেলের (বিশেষজ্ঞ সদস্য) বেঞ্চের পর্যবেক্ষণ, ‘এটি সত্যি যে বারবার আদেশ সত্ত্বেও শব্দদূষণ প্রতিরোধ একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শব্দদূষণ রুখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।' পাশাপাশি মাইক, ডিজে প্রভৃতির বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

বাংলার মুখ খবর

Latest News

দলীপ ট্রফির ম্যাচ চলাকালীন DC দলের সতীর্থদের সঙ্গে খুনসুটিতে মাতলেন ঋষভ পন্ত প্যারিসে জ্যাভেলিনের এই থ্রোয়েই জেতেন রুপো, ভারতীয় তারকার মেডেল বদলে গেল সোনায় ‘‌এই ধরনের মানুষদের মনোনয়ন দেওয়াই ঠিক নয়’‌, জহর সরকারকে নিয়ে রায় দিলেন সৌগত হিরো আলমকে আদালতেই গণধোলাই, কান ধরে ওঠবস! বিএনপি-র বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ গায়কের কলেজিয়ামের সিদ্ধান্তকে খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট, এই প্রথম এমন নজির 'শুধু অভয়ার জন্য নয়, এই প্রতিবাদ হচ্ছে মমতাদের বিরুদ্ধে, ভুল না শোধরালে…' বিকেলে নয় বরং সকালে করুন শরীরচর্চা, পাবেন ৫টি অবিশ্বাস্য ফলাফল 'গন্ডারের থেকেও মোটা চামড়া, কোনও প্রতিবাদ এই সরকারকে স্পর্শ করে না' ভারতের কোন মাঠের দর্শকরা সবথেকে বেশি নিরপেক্ষ! কী বললেন প্রোটিয়া স্পিনার শামসি কথা হয়েছে ফোনে, ইউনুস- মোদীর মুখোমুখি আলোচনা কবে? কী ভাবছে ভারত- বাংলাদেশ?

Copyright © 2024 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.