এই ঘটনায় আসলে ‘ষড়যন্ত্রের শিকার’ বলেও দাবি করেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এই টাকা তাঁর নয় বলে জানিয়ে ছিলেন। এমনকী দলের সিদ্ধান্ত সঠিক কিনা সেটা সময় বলবে এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিদ্ধান্ত সঠিক বলে তিনি জানিয়েছিলেন। সুতরাং তিনি দল ও সরকারের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করেছিলেন।
আজ, মঙ্গলবার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়–অর্পিতা মুখোপাধ্যায়কে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে নিয়ে যাওয়া হল জোকা ইএসআই হাসপাতালে। দু’দিন আগে হাসপাতালে যাওয়ার পথে এবং হাসপাতাল থেকে বেরোনোর সময় নিজের মনের কথা বলেছিলেন রাজ্যের পার্থ চট্টোপাধ্যায়। স্কুল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের হেফাজতে থাকা পার্থ–অর্পিতার নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর ৮৬ জন জওয়ান। ইডি’র কনভয়ে থাকছে ৬টি গাড়ি।
আর কী জানা যাচ্ছে? সূত্রের খবর, পার্থকে মঙ্গলবার গাড়ির মাঝখানে বসিয়ে নিয়ে যান ইডির তদন্তকারীরা। একদিকে নিরাপত্তা অন্যদিকে মন্তব্য করছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাতে তদন্তে সমস্যা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আগের দু’দিন গাড়ির জানালা দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাই গাড়িতে পার্থের আসন বদল করা হয়েছে। বাড়ানো হয়েছে নিরাপত্তা।