শুক্রবারই হাসপাতালের ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মীর দেহে ধরা পড়েছে করোনা সংক্রমণ। তার জেরে কোয়ারেন্টাইনে গিয়েছেন সুপার-সহ হাসপতালের ৩৬ জন চিকিৎসক ও নার্স। এরই মধ্যে রোগীমৃত্যুর জেরে ভাঙচুর হয়ে গেল হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হাসপাতালে মোতায়েন করতে হয় RAF.
জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি ছিলেন এক রোগী। করোনা সন্দেহে তাঁর লালারসের নমুনা পরীক্ষায় পাঠানো হয়। এরই মধ্যে শুক্রবার তাঁর মৃত্যু হয়। এর পরই হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভাঙচুর চালান রোগীর আত্মীয়রা। তাঁদের অভিযোগ, চিকিৎসায় গাফিলতিতে মৃত্যু হয়েছে রোগীর।
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। কিন্তু বেপরোয়া রোগীর আত্মীয়রা পুলিশকর্মীদের সামনেই হাসপাতালে ভাঙচুর করতে থাকেন। এর পর হাসপাতালে এসে পৌঁছয় RAF. ততক্ষণে হাসপাতালের একাধিক বিভাগে টেবিল, চেয়ার, যন্ত্রপাতি চুরমার করে দিয়েছেন তাণ্ডবকারীরা।
হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, ওই রোগীর করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট এখনো আসেনি।