ঘূর্ণিঝড় আমফানের বিপর্যয় মোকাবিলায় শনিবার বিকেলে সেনা তলব করে রাজ্য সরকার। তার পরই কলকাতা ও লাগোয়া একাধিক জায়গায় ময়দানে নামে বাহিনীর সদস্যরা। মূলত গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে নামেন তাঁরা। কোথাও অন্যান্য দলগুলির সঙ্গে হাত মিলিয়ে কোথাও আবার নিজেরাই রাতভর গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কার করেন তাঁরা। সেনাবাহিনীর এই তৎপরতাকে কুর্ণিশ করলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। রবিবার টুইটে সেনা বাহিনীর সদস্যদের প্রশংসায় ভরালেন তিনি।
এদিন তিনি লেখেন, ‘খুব কম সময়ে আমাদের সেনাবাহিনী দারুণ কাজ করেছে। সাধারণ মানুষে সেজন্য বড় স্বস্তি পেয়েছেন। তিন দিন অপেক্ষা না করে মুখ্যমন্ত্রীর আগেই সেনা নামানো উচিত ছিল। আমফান মোকাবিলায় আগে তেকেই সম্পূর্ণ তৈরি ছিল সেনাবাহিনী।’
সঙ্গে বিভিন্ন উদ্ধারকারী সংস্থার কাছে রাজ্যপাল অনুরোধ করেন, ‘জরুরি পরিষেবা ফিরিয়ে আনতে সরকার ও অন্যান্য সংস্থাগুলিকে তৈরি থাকতে হবে। শহরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তবেই রাজভবনে আসবেন।’
এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমফান মোকাবিলা নিয়ে বেঁধেন রাজ্যপাল। লেখেন, প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে সঠিক তথ্য দিন। অতিরঞ্জিত হিসাব দিলে তার ফল উলটো হবে।
ঘূর্ণিঝড় আমফানের বিপর্যয় মোকাবিলায় শনিবার বিকেলে সেনা তলব করে রাজ্য সরকার। তার পরই কলকাতা ও লাগোয়া একাধিক জায়গায় ময়দানে নামে বাহিনীর সদস্যরা। মূলত গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে নামেন তাঁরা। কোথাও অন্যান্য দলগুলির সঙ্গে হাত মিলিয়ে কোথাও আবার নিজেরাই রাতভর গাছ কেটে রাস্তা পরিষ্কার করেন তাঁরা। সেনাবাহিনীর এই তৎপরতাকে কুর্ণিশ করলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। রবিবার টুইটে সেনা বাহিনীর সদস্যদের প্রশংসায় ভরালেন তিনি।
এদিন তিনি লেখেন, ‘খুব কম সময়ে আমাদের সেনাবাহিনী দারুণ কাজ করেছে। সাধারণ মানুষে সেজন্য বড় স্বস্তি পেয়েছেন। তিন দিন অপেক্ষা না করে মুখ্যমন্ত্রীর আগেই সেনা নামানো উচিত ছিল। আমফান মোকাবিলায় আগে তেকেই সম্পূর্ণ তৈরি ছিল সেনাবাহিনী।’
সঙ্গে বিভিন্ন উদ্ধারকারী সংস্থার কাছে রাজ্যপাল অনুরোধ করেন, ‘জরুরি পরিষেবা ফিরিয়ে আনতে সরকার ও অন্যান্য সংস্থাগুলিকে তৈরি থাকতে হবে। শহরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তবেই রাজভবনে আসবেন।’
এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমফান মোকাবিলা নিয়ে বেঁধেন রাজ্যপাল। লেখেন, প্রধানমন্ত্রীর দফতরকে সঠিক তথ্য দিন। অতিরঞ্জিত হিসাব দিলে তার ফল উলটো হবে।